নিউজ ডেস্ক: গত চোদ্দই আগস্ট তপন থিয়েটারের তাপস জ্ঞানেশ মঞ্চে “রিলিফ এনড রেসকিউ” এর প্রথম বছরের জন্মদিন পালন করা হলো। প্রসঙ্গক্রমে জানাই, এই সংগঠন তৈরি হয়েছে দুস্থ শিল্পীও কলাকুশলীদের অর্থনৈতিক, মানসিক এবং সাংস্কৃতিক প্রেরণা হয়ে পাশে দাঁড়াতে। এই সংগঠনের আঙিনায় সেদিন উপস্থিত ছিলেন থিয়েটার যাত্রা সিনেমা এবং টিভি সিরিয়ালের বহু পরিচিত মুখ। উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি বিখ্যাত থিয়েটার এবং চলচ্চিত্রের অভিনেতা তমাল রায় চৌধুরী, চলচ্চিত্র পরিচালক সৌম্য সরকার, শুভম দাস, অনল মোদক।যাত্রা শিল্পী কাকলি চৌধুরী, অনল চক্রবর্তী, অনীক ব্যানার্জি, মঞ্জিল ব্যানার্জি, যুবরাজ চক্রবর্তী, অরুণ ভট্টাচার্য এবং জয়ন্ত কুমার। উপস্থিত ছিলেন অভিনেত্রী পিয়ালী বসু, ইরানি মুখার্জি, তপতি ভট্টাচার্য, মানিনি চৌধুরী সহ আরো অনেকে। কেক কেটে জন্মদিন পালন হয়। বর্ষীয়ান থিয়েটার, চলচ্চিত্র এবং যাত্রার অভিনেত্রী তপতী ভট্টাচার্যকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়।
সংগঠনের প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক দেবজিৎ ব্যানার্জি অসাধারণ কবিতা আবৃত্তি করেন। গানে মাতিয়ে দেন পিয়ালী বসু এবং কুহেলি বসু। রাহুল দত্তর ম্যাজিক শো এবং তাৎক্ষণিক বক্তৃতার মধ্য দিয়ে সেদিনের সন্ধ্যা ছিল জমজমাট। সভাপতির ভাষণে তমাল বাবু বলেন, এই সংগঠন সবার সংগঠন। সমগ্র শিল্পী জগৎ এবং কলাকুশলী জগৎ কে স্বাগত জানান তিনি। আগামী দিনে এই সংগঠন বিশাল মহীরুহু হয়ে উঠবে বলে দাবি করেন সংগঠনের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক সৌম্য সরকার।ইরানি মুখার্জীর পরিচালনায় কল্যাণ বাবু ও জয়ন্ত বাবুকে সঙ্গেনিয়ে ইরানি একটি ছোট নাটক পরিবেশন করেন। জানা গেল ‘রিলিফ এন্ড রেস্কিউ’ ইতিমধ্যেই ওটিটি প্লাটফর্ম এর জন্য ছবি তৈরি করতে শুরু করেছে ।শুটিং চলছে ‘সেই রাত’ ছবির। পরিচালনা সৌম্য সরকার। প্রাক স্বাধীনতা দিবসের এই সন্ধ্যে জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে ছিল অত্যন্ত জমজমাট এবং মনোরম। পরিশেষে সভাপতি বিজ্ঞাপন দাতাদের হাতে স্মরণিকা পুস্তক তুলে দেন এবং আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানান। ধন্যবাদ জানাই সংগঠনের সদস্য ও প্রচার সচিব মৃত্যুঞ্জয় রায় কে প্রচার বিজ্ঞাপন মুদ্রণ এ সহযোগিতা করার জন্য।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post