দীপ দেব: প্রতি বছর ১ ডিসেম্বর বিশ্ব এইডস দিবস পালিত হয়। এই রোগের থাবা থেকে রক্ষা পেতে যে পদক্ষেপ করা হয়েছিল, তা তুলে ধরার উদ্দেশ্যেই পালিত হয় এই দিনটি। পাশাপাশি যে সমস্ত ব্যক্তিরা এইচআইভি বা হিউম্যান ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি ভাইরাসের সঙ্গে মোকাবিলা করছেন,তাঁদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়াও এই দিবস পালনের কৃপা ফাউন্ডেশনের অন্যতম উদ্দেশ্য বলে ব্যক্ত করেন প্রজেক্ট ম্যানেজার ব্রজেশ্বর যাদব।তিনি আরো বলেন, জিলা এইডস্ প্রতিরক্ষা কমিটির ব্যবস্থাপনায় সকাল ৭.৩০ মিনিটে শিলচর সিভিল হাসপাতাল থেকে এইচ.আই.বি এইডসে্র বিরুদ্ধে এক মিছিলের মাধ্যমে জনসচেতনতার উদ্দেশ্যে শিলচর শহরের বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরেন কৃপা ফাউন্ডেশনের সদস্যরা এবং দুপুর ১টা থেকে বিকেল পাঁচটা অবধি এক আলোচনা সভার আয়োজন করেন শিলচর সোনাইরোড স্থিত বেসরকারী সামাজিক সংস্থা লাইফ লাইন হ্যাল্পিং হ্যান্ড সোসাইটির অধীনে থাকা নেশামুক্তি ও পূর্ণবাসণ কেন্দ্রে।
চিকিৎসারত নেশারীদের মধ্যে এইচ.আই.আইবি এইডসে্র বিরুদ্ধে সচেতনতার জন্য বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন উক্ত নেশামুক্তি ও পূর্ণবাসণ কেন্দ্রে কাউন্সিলের এইচ.ধরেন্দ্র সিংহ।তিনি বলেন,বিশ্ব এইডস দিবসের মাধ্যমে এ কথা স্মরণ করিয়ে দেওয়া হচ্ছে যে, এইচআইভির প্রাদুর্ভাব এখনও বর্তমান এবং আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। আবার এর প্রতি সচেতনতা গড়ে তোলার কথাও স্মরণ করিয়ে দেয় দিনটি। শুধু তাই নয়, এইচআইভি সংক্রান্ত কুসংস্কারের বিরুদ্ধে লড়াই চালানো ও এ বিষয় জনগণকে শিক্ষিত করে তোলার ওপরও জোর দেয় দিনটি।বিশেষ করে যারা ড্রাগসের নেশার সঙ্গে যুক্ত পুরুষ বা মহিলাদের মধ্যে এই মারণব্যাধি এইচ.আই.বি এইডসে্র বিষয়ে অবগত করানো একান্ত জরুরি।সেদিন কৃপা ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে উক্ত নেশামুক্তি ও পূর্ণবাসণ কেন্দ্রে চিকিৎসারত নেশারীদের এইচ.আই.বি ও মধূময় রোগের পরীক্ষা করেন এবং সঙ্গে মধ্যে খাদ্য সামগ্ৰীও বিতরণ করেন ডাঃরাজীব উদ্দিন,জি.এন.এম নার্স পারবিন সুলতানা,তৈইমূর রাজা চৌধুরী,মায়াজুল আলী লস্কর,সুরজিৎ সিংহা মনোজ লেইসাং এবং সহযোগীতায় ছিলেন লাইফ লাইন হ্যাল্পিং হ্যান্ড সোসাইটির অধীনে থাকা নেশামুক্তি ও পূর্ণবাসণ কেন্দ্রের সভাপতি সাজানূল হক বড়ভূইয়া,সম্পাদক গুড্ডু কুমার,বারুয়া দেববার্মা,জাবেদ মজুমদার সহ অন্যান্যরা।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post