কোলকাতা :- বিধায়ক তথা কোলকাতা পৌরনিগম-এর অন্যতম মেয়র পারিষদ সদস্য দেবাশিস কুমার সহ একাধিক বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে পুরস্কার বিতরণের মাধ্যমে আজ শেষ হল ‘ক্যালকাটা জার্নালিস্টস ক্লাব’-এর ষষ্ঠ আলোকচিত্র প্রদর্শনী ও প্রতিযোগিতা। ‘ইণ্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনস’ সংক্ষেপে আইসিসিআর-এ গত ৭ এপ্রিল থেকে চলছিল আন্তর্জাতিক স্তরের এই প্রদর্শনী তথা প্রতিযোগিতা। পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে দেবাশিস কুমার ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন অভিনেত্রী ইশা সাহা, আশা অডিও-র কর্ণধার দিব্যেন্দুশেখর লাহিড়ী সহ সংস্থার সভাপতি, সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষ।
ক্যালকাটা জার্নালিস্টস ক্লাব-এর সভাপতি প্রান্তিক সেন জানিয়েছেন, “দেশ ও বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কমবেশি ৮ শতাধিক আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ করার জন্য এসেছিল, ঝাড়াই বাছাইয়ের পর ১৪৪ জন আবেদকের থেকে প্রাপ্ত কমবেশি ৩৫০ আলোকচিত্র নিয়ে চলছিল এই প্রদর্শনী।” সভাপতির পাশাপাশি সংস্থার সম্পাদক ইমনকল্যাণ সেন জানিয়েছেন, “গত তিন মাস ধরে আমাদের সংগঠনের কোষাধ্যক্ষ সহ একাধিক সদস্যের পরিশ্রমের ফসল এই প্রদর্শনী।
প্রদর্শনীতে ব্ল্যাক অ্যাণ্ড হোয়াইট, পিপল অ্যাণ্ড স্ট্রীট, নেচার অ্যাণ্ড ল্যাণ্ডস্কেপ এবং ওয়াইল্ড লাইফ শীর্ষক পৃথক চারটে শৃঙ্খলায় প্রতিযোগিতা হয়েছিল। প্রতি বিভাগ থেকে দশটা পুরস্কার দেওয়ার পাশাপাশি একজন পেয়েছেন সেরার সেরা পুরস্কার।”
বলে রাখা ভালো, পুরস্কারের পাশাপাশি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক প্রতিযোগীকেই দেওয়া হয়েছে স্মারক ও শংসাপত্র। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ব্ল্যাক অ্যাণ্ড হোয়াইট বিভাগে প্রথম পুরস্কার পেয়েছেন দীপঙ্কর পাল, নেচার অ্যাণ্ড ল্যাণ্ডস্কেপ বিভাগে ষষ্ঠ পুরস্কার পেয়েছেন অনুপম হালদার। এছাড়াও অন্যান্যদের মধ্যে পুরস্কৃত হয়েছেন তরুণ রায় সহ অন্যান্যরা।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post