নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান:- কিছুদিন আগে নিমো ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতে সরকারী প্রকল্পের পানীয় জলের ট্যাঙ্ক খুলে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া অভিযোগ ওঠে। পরে খবরের জেরে ও মেমারি ১ নং বিডিওর নির্দেশে সেই ট্যাঙ্কটি প্রতিস্থাপন করা হয়। গ্রামবাসীরা আবার একটি অভিযোগ করলেন,মেমারি ১ নং বিডিওর কাছে স্পীড পোষ্টের মাধ্যমে। অভিযোগপত্র থেকে জানা যায়, গত ১০ এপ্রিল নিমো ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে এটি লৌহ নির্মিত পানীয় জল সরবরাহকারী ট্যাঙ্কের উদ্বোধন করা হয়।কিন্তু নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিছু গ্রামবাসীর অভিযোগ,পানীয় জল সরবরাহকারী ট্যাঙ্কের বহনকারী দুটি চাকা নতুন নয়।
চাকা দুটি রি সোলিং করা এবং টায়ারের রিং দুটি পুরাতন। গ্রামবাসীদের পক্ষ থেকে বিডিও কাছে আবেদন করা হয় এই বিষয়টি সঠিক ভাবে তদন্ত করে যথাপোযুক্ত প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য।জানা যায় পানীয় জলের ট্যাঙ্কটির জন্য ২০২২-২০২৩ অর্থবর্ষে পঞ্চদশ কমিশন হইতে নিমো ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েত দ্বারা মোট ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ৭৪৮ টাকা ব্যায় করা হয়। গ্রামবাসীদের প্রশ্ন এত খরচ করে যখন পরিষেবা দেওয়ার জন্য ট্যাঙ্কটি করা হল তাহলে তার চাকা দুটি পুরাতন কেন? সরকার কি পুরাতন সামগ্রী ব্যবহার করার অনুমতি দেয়।
এ ব্যপারে নিমো ১ নং পঞ্চায়েতের প্রধান উত্তম কৈবর্ত্ত জানান, মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর অনুপ্রেরণায় মানুষের জন্য কাজ করে পঞ্চায়েত। গ্রামের বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠানে পানীয় জল সরবরাহ করার জন্য গ্রামবাসীদের সুবিধার্থে এই পানীয় জল সরবরাহকারী ট্যাঙ্ক করা হয়েছে। এতে অজস্র গ্রামবাসীর সুবিধা হবে। কিন্তু পুরাতন চাকা ও টায়ারের ব্যপারে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের ইঞ্জিনিয়াররা বলতে পারবেন। এব্যপারে তার কিছু জানা নেই।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post