নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান :- পূর্ব বর্ধমান জেলার সরাইটিকর গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত খাগড়াগড় মিলন পল্লী এলাকায় রয়েছে একটি কালভার্ট। সেই কালভার্টটি ভেঙ্গে দেওয়ার অভিযোগ উঠলো স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য ফিরোজের বিরুদ্ধে। স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করেন, পঞ্চায়েত সদস্যই এই কাজটি করেছেন। বিকল্প রাস্তা না করে কি করে কালভার্টি ভাঙ্গা হলো কেন তা বারবার জানতে চেয়েও কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি। স্থানীয় বাসিন্দা আক্রম করেসি বলেন, গ্রামবাসীরা আমাদের ফোন করে বলেন যে পঞ্চায়েত সদস্য ফিরোজ কালভার্টি ভেঙ্গে দিয়েছে। তোমরা একবার এসো আমরা ফোনের মাধ্যমে জিজ্ঞেস করি কি জন্য ভেঙে দিয়েছে, গ্রামবাসীরা সদউত্তর দিতে পারেননি। আমরা ছয় সাতজন যুবক গিয়ে দেখি কালভার্টি সত্যি ভেঙ্গে দেওয়া হয়েছে, মেরামতের জন্য।
সত্যিই যদি মেরামতের জন্য কালভার্টটি ভাঙ্গা হয় তাহলে বিকল্প কোন রাস্তা কেন করা হলো না। সামনে একটি প্রাইমারি এবং পিছনে একটি হাই স্কুল রয়েছে, ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা যাতায়াত করে যদি কোন দুর্ঘটনা ঘটে তাহলে কি তার দায়িত্ব পঞ্চায়েত সদস্য নেবেন! অপরদিকে সরাইটিকর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান উৎপল ঘোষ বলেন, আমরাই পঞ্চায়েত থেকে ওই কালভার্টটি নির্মাণ করেছিলাম। কালভার্ট টা একটু খারাপ অবস্থা হয়ে গেছিল তাই মেরামত করার জন্য পঞ্চায়েত সদস্য আমাদের কাছে প্রস্তাব রাখেন। ওয়াক অর্ডার হয়ে গেছে দুয়ারে সরকার চলছে বলে কাজটা হয়নি। কিন্তু কালভার্টটি যে ভেঙে দিয়েছে সেটি আজকেই জানতে পারলাম এবং কালভার্টি কে ভেঙেছে সেটি বলতে পারব না। যখন সমস্যা হয়েছে খুব তাড়াতাড়ি কাজ শুরু করা হবে। ঘটনায় ক্ষোভে ফুসছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post