নিজস্ব প্রতিনিধি, ব্যারাকপুর :- প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পে স্বচ্ছতার দাবিতে সরব হয়েছে বিরোধীরা। এবার পঞ্চায়েত প্রধানের বাবার নাম তালিকায় স্থান পাওয়ায় জোর বিতর্ক শুরু হয়েছে কাউগাছিতে। প্রকাশিত তালিকায় প্রধান চৈতালি কর্মকারের বাবা সদানন্দ কর্মকারের নাম রয়েছে। যদিও সদানন্দ বাবুর পাকা বাড়ি রয়েছে রামকৃষ্ণ পল্লীর কালিমন্দিরের ঠিক উল্টো দিকে। সদানন্দ বাবুর পুত্র বাসুদেব কর্মকার জানালেন, ২০১৮ সালে বাবা ঘরের জন্য আবেদন করেছিলেন। কিন্তু বাবা প্রয়াত হয়েছেন ২০১৯ সালের আগস্টে।
পরবর্তীতে কষ্ট করে বাড়ি বানানো হয়েছে। কিন্তু এখন আমাদের বাড়ির দরকার নেই। তৃণমূল নেতা সুকুমার মিত্রের দাবি, পঞ্চায়েত সদস্যরা কেউ স্বজন-পোষন করলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিজেপি নেতা প্রণব মন্ডল বলেন, প্রশাসনিক পদে থাকা সত্ত্বেও কাউগাছিতে প্রধানের বাবার নাম ঘর এসেছে। উনি মারা গেলেও, সেটা বিডিও অফিসে জানানো হয়নি। এখন বলছেন ঘর নেবে। প্রণব বাবুর অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পে প্রকৃত গরিব মানুষজন বঞ্চিত। শাসকদলের মদদপুষ্টরাই তালিকায় জায়গা পেয়েছেন।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post