নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনা সতর্কতায় রাজ্যে আংশিক লকডাউন। পরিস্থিতি মোকাবিলায় এবার বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে হাত মেলাল স্বাস্থ্য দফতর। সঙ্গে পুরসভাও। আলিপুরের উত্তীর্ণ ভবনে চালু হতে চলেছে ২৫ শয্যার অক্সিজেন পার্লার।
পরিকাঠামো পুরসভার। এসএসকেএম হাসপাতাল থেকে এসে রোগীদের দেখভাল করবেন ডাক্তার ও নার্সরা। আর অক্সিজেন? জোগান দেবে বেসরকারি সংস্থা। করোনাকালে এভাবেই জোট বাঁধল স্বাস্থ্য দফতর, পুরসভা ও লায়ন্স ক্লাব। আপাতত ২৫টি বেড দিয়ে শুরু হলেও, ১৫ মে-র মধ্যে উত্তীর্ণ ভবনে এই অক্সিজেন পার্লারে পরিষেবা পাবেন ২০০ জন।
আরও পড়ুন: বেসরকারি হাসপাতালে জুলাইয়ের আগে Vaccine দেওয়া সম্ভব নয়, জানাল Serum
যেসব করোনা রোগীর শারীরিক অবস্থা ততটা গুরুতর নয় বা তেমন উপসর্গ নেই, তাঁদের ইতিমধ্যেই ‘সেফ হোম’ ও ‘কোয়ারেন্টিন সেন্টার’-র সংখ্যা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এই উত্তীর্ণ ভবনেরই ৩ ও ৪ তলায় পুরসভার ও স্বাস্থ্য দফতরের উদ্যোগে দুটি সেফ হাউস চালু রয়েছে। সেখানে যাঁরা আছে, তাঁরা তো বটেই, বাইরের কোনও রোগীরও জন্য অক্সিজেনের প্রয়োজন হয়, তাহলেও তাঁকে এই পার্লারে আনা যাবে।
আরও পড়ুন: Covid 19: ১৮ উর্ধ্বদের টিকাকরণ অনিশ্চিত, দ্বিতীয় ডোজেই অগ্রাধিকার স্বাস্থ্য দফতরের
এদিন উত্তীর্ণ ভবনে দিয়ে গোটা ব্যবস্থাটি খতিয়ে দেখেন রাজ্যের বিদায়ী মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তাঁর কথায়, ‘সোমবার থেকেই ২৫ শয্যার এই অক্সিজেন পার্লারটি চালু করে দিতে বলেছি। ১৫ মে-র মধ্যে যাতে বাকি কাজও শেষ হয়ে যায়, সেদিকেও নজর রাখবে পুরসভা’।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post