দীপ দেব: বর্তমান দিনে বিভিন্ন সরকারী -বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরুয়া ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে রেগিং ও বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য সেবনের কু-প্রভাব দেখা যাচ্ছে। রেগিং-র কারণে ছাত্র -ছাত্রীদের শিক্ষা লাভের ক্ষেত্রে অসুবিধা দেখা দিচ্ছে এবং বর্তমান সময়ে মাদকদ্রব্যের সেবনের কু-প্রভাব যুবসমাজের মধ্যে যেভাবে পড়ছে, তা অত্যন্ত উদ্ধেগজনক বিষয় হয়ে দাড়িয়েছেন আমাদের সমাজের কাছে , সাংবাদিকদের সামনে এমনটাই মন্তব্য করেন রেনাসাঁ সংস্থার পক্ষ থেকে প্রিয়দ্ধীপ মিশ্র।
আগামী ২৬ ডিসেম্বর তথা সোমবার শিলচর সোনাই রোডের মিজোরাম সার্কিট হাউসের বিপরীতে গোল্ডেন পার্ক লেনে সন্ধ্যা ছয়টা থেকে উপত্যকার সংগীত শিল্পীরা সহ বিশেষ ভাবে সর্বভারতীয় খ্যাতি সম্পূর্ণ সংগীত শিল্পী তথা এম.টিভি হ্যাসেলের র্যাপ গানের প্রোগ্ৰামের বিচারক ই.পি.আর লায়ার উপস্থিত হয়ে রেগিং ও মাদকদ্রব্য সেবনের কু-প্রভাব বিরুদ্ধে সচেতনতামূলক সঙ্গীত পরিবেশন করবেন এবং এই অনুষ্ঠানে প্রবেশের জন্য শিলচরের জায়গা সহ অনলাইনে টিকিট সংগ্ৰহ করার ব্যবস্থা রয়েছে। পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত পৈত্র বলেন, আমাদের আগামী এই সঙ্গীত অনুষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে যে ভাবে দিন বে দিন যুবসমাজের মধ্যে ড্রাগসের সেবনের প্রবণতা বেড়েই চলছে,বেকার যুবসমাজ যেভাবে পড়াশুনা করে চাকরী বা কর্মসংস্থান করতে না পেয়ে ড্রাগস সেবনের দিকে অগ্ৰসর হচ্ছে এবং সমাজে এক বিশৃঙ্খলতা দেখা দিচ্ছে ,এইসব উপস্থিত দর্শক সহ এই অঞ্চলের যুব ও ছাত্রসমাজের মধ্যে সচেতনতার উদ্দেশ্যে রেনেসাঁ সংস্থার উদ্দেশ্য।
তাই এই আগামী ২৬ ডিসেম্বর তথা সোমবার রেনেসাঁ সংস্থার পক্ষ থেকে এই বসবাসকারী সঙ্গীতপ্রেমীদের উক্ত সঙ্গীতানুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে রেগিং ও মাদকদ্রব্য সেবনের কু-প্রভাবের বিরুদ্ধে আয়োজনী অনুষ্ঠানটিকে সর্বাঙ্গ সুন্দর ও সাফল্য করতে অনুরোধ জানান রেনেসাঁ সংস্থার পক্ষ থেকে শরন তেজা,সুস্মিত গুপ্ত,প্রিয়াংশু নাজরারি ,রিসভ কোটারি,রাজদ্বীপ নাথ,অভিজিৎ সরকার,শাহিল ডাগা,অরুনিত ধর,অদ্বীতিয়া ভট্টাচার্য্য,মেহেক চৌধুরী সহ প্রমুখেরা।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post