নিউজ ডেস্ক: ডি. আর. সি. এস. সি. পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের কৃষি আন্দোলনের ইতিহাসে একটি পরিচিত নাম। দীর্ঘ ৪২ বছর ধরে মানুষের স্বাভাবিক খাদ্য অভ্যাস গড়ে তোলা ও সুস্থ রাখার জন্য জৈব চাষ নিয়ে গবেষনা কর আসছে। এদের লক্ষ্য রাসায়নিক ও কেমিক্যাল সার বিহীন চাষ-আবাদ। এই উদ্দেশ্যে গ্রামীণ বিভন্ন সমবায় কে এক ছাতার তলায় এরা আনার কাজও করে চলেছে।
সম্প্রতি কসবার একটি অভিজাত হোটেলে (রিজেন্ট্রা ওরস্) –এ দানা খাদ্য শস্য বিশষ করে গোটা মুগ ডাল, ভাঙ্গা মুগ ডাল এবং সজনেপাতার গুঁড়ো খামালু চাষের দিকে নজর দেওয়া এবং কিভাবে সেটি আরও ভাল করে উৎপাদন ও ফলন বাড়ানো যায় সেই বিষয়ে এক আলোচনা সভা ও প্রকল্পের সূচনা হয়।উপস্থিত ছিলেন ডি.আর. সি.এস.ই এর প্রোজেক্ট ডিরেক্টর ডঃ পল্লব দে, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সহ-অধিকর্তা কৃষি গৌতম মুখোপাধ্যায়, ডেপুটি ডিরেক্টর হার্টিকালচার সাউথ ২৪ পরগণা পশ্চিমবঙ্গ সরকার কৌশিক চক্রবর্তী , পুল কোয়াডির্নেটার সরূপ আলি।
এদিনের অনুষ্ঠানে অবহেলিত অথচ পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ শস্যগুলিকে কিভাবে আরও ভাল ভাবে চাষ করা যেতে পারে এবং তাদের বিপণনের ব্যবস্থা করা যেতে পারে সেই বিষয়ে একটি প্রকল্পের (এন.ইউ.আর) আনুষ্ঠানিক উদ্ধোধন করা হয়। এই প্রকল্পে ডি.আর.সি.এস.ই –এর সাথে সুইজারল্যান্ডের সংস্থা এফ.আই.বি.এল সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post