কুশল দাসগুপ্ত, শিলিগুড়ি : প্রায় এক মাসের বেশী চলে গেছে সিকিমের বিপর্যয়ের রেশ কাটে নি এখনো। এখনো বহু রাস্তা ঠিক করা যায় নি, অনেক রাস্তা ভেঙে আছে, সিকিমের মানুষ এখনো নিজেদের ঠিক সামলে উঠতে পারেন নি। এখনো ত্রান শিবির পুরোপুরি খালি হয় নি। সব মিলিয়ে অন্ধকার এখনো সিকিমে। প্রচুর মানুষ এখনো ঘরছাড়া, এখনো বহু এলাকায় বিদ্যুৎ এর দেখা পাওয়া যায় নি। সব মিলিয়ে আতঙ্ক মুক্ত হতে পারে নি।
সিকিমের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে বহু দেশ, তবুও এখনো সবদিক থেকে অনেক পিছিয়ে সিকিম। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের পরে পর্যটন শিল্পে কয়েক ধাপ পিছিয়ে গেছে সিকিম। দার্জির্লিং এ পর্যটক এখন যেখানে রমরমা সেখানে সিকিমের হোটেলগুলি একেবারেই ফাকা। তাই সব দিক থেকে এই বিপর্যয়ের পরে অনেক অনেক পিছিয়ে গেছে সিকিম এবং সিকিমের মানুষ। ভেঙে পড়েছে সিকিমের অর্থনীতিও।
কিছু কিছু কোম্পানী বেকার হয়ে যাওয়ায় ছাটাই করা হয়েছে বহু কর্মীকে। অবস্থা এবং পরিস্থিতি যা এবং যেখানে আছে তাতে এই বছর লেগে যাবে সিকিমের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে। তবে সেটা একমাত্র সময় বলে দেবে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post