#মুম্বই: তাঁদের জুটিকে পর্দায় দেখে মন্ত্রমুগ্ধ হননি এমন দর্শকের সংখ্যা বিরল । যেখানেই বনশালী (Sanjay Leela Bhansali), সেখানেই যেন তাঁর রূপকথার নায়িকা হয়ে দাঁড়িয়েছেন দীপিকা পাড়ুকোন (Deepika Padukone) । পরপর তিনটে হিট ছবি । দীপিকা সবদিক থেকে ‘ডিরেক্টর’স অ্যাক্ট্রেস’ । তা যে রামলীলাই (Goliyon Ki Rasleela Ram-Leela) হোক বা বাজিরাও মস্তানি (Bajirao Mastani) বা পদ্মাবত (Padmaavat), যাই হোক না কেন । বনশালির গল্পকে পর্দায় সম্পূর্ণতা দিয়েছেন দীপিকা । আবার দীপিকার অসাধারণ অভিনয় আর সৌন্দর্য্যে ভর করে তরতরিয়ে এগিয়ে গিয়েছে বনশালীর বৈতরণী । কিন্তু এ বার যেন সেই চিত্র বেশ কানিকটা ফাটল । সঞ্জয়ের আগামী ছবিতে নেই দীপস । তার বদলে জায়গা করে নিয়েছেন আলিয়া ভাট (Alia Bhatt) । এখানেই শেষ নয়, শোনা যাচ্ছে নাকি দীপিকার ড্রিম প্রজেক্ট ‘দ্রৌপদী’ থেকেও মুখ ঘুরিয়ে নিয়েছেন তাঁর প্রিয় পরিচালক । কী হল তাঁদের মধ্যে ?
এই প্রশ্নটাই বারবার ঘুরে ফিরে আসছে । মহাভারতের (Mahabharata) অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও প্রধান নারী চরিত্র দ্রৌপদী’কে নিয়ে একটি ছবির কথা ভেবেছিলেন দীপিকা । ছবিতে অভিনয়ের পাশাপাশি তিনিই প্রযোজনা করবে সেটি, এমনটাই ঠিক হয়েছিল । খুব স্বাভাবিকভাবেই ছবির পরিচালক হিসাবে তিনি প্রথমেই ভেবেছিলেন বনশালীর নাম । কারণ বনশালীর মতো আর কারও পক্ষে এমন একটা শক্তিশালী পৌরাণিক চরিত্রকে যোগ্যতম ভাবে পর্দায় ফুটিয়ে তোলা সম্ভবপর হত না । কিন্তু দীপিকার সেই ড্রিম প্রজেক্ট আপাতত বিশ বাঁও জলে ।
শোনা যাচ্ছে নায়িকা-পরিচালকের মধ্যে তুমুল ইগো ক্ল্যাশই এই সম্পর্কে ফাটল ধরার অন্যতম কারণ । একে অপরের উপর যেন নির্ভরতা ছিল, তেমনই তাঁরা একে অপরকে নিয্ত্রণও করতে শুরু করেছিলেন । যার পরিণতি এই ঘটনা । বর্তমানে আলিয়ার সঙ্গে গাঙ্গুবাঈ কাথিয়াওয়াড় (Gangubai Kathiawadi) নিয়ে ব্যস্ত বনশালী । এরপর বৈজু বাওরা (Baiju Bawra) নামে আরও একটা ছবির কাজ রয়েছে তাঁর হাতে । তাই এই মুহূর্তে নাকি দীপিকাকে সময় দিতে পারবেন না বলেই জানিয়ে দিয়েছেন পরিচালক ।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post