নিজস্ব প্রতিনিধি, ব্যারাকপুর :- রেলমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি এন্টি-কলিশন ডিভাইস চালু করেছিলেন। কিন্তু করমন্ডল এক্সপ্রেসে কোনও এন্টি-কলিশন ডিভাইস ছিল না।’ ওড়িশার বালেশ্বরের ট্রেন দুর্ঘটনাস্থলে দাঁড়িয়ে এমন প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রবিবার ব্যারাকপুরে দলীয় সভায় এসে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বিজেপির কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, বাংলায় গাইশাল, জ্ঞানেশ্বরী রেল দুর্ঘটনা উনি ভূলে গেছেন।
আসলে উনি রেলকে ব্যবহার করেছেন রাজনীতির জন্য। রেলের ভাড়া বাড়াতে দেননি। যদি রেলের ভাড়া বাড়তো এবং রেলের উন্নয়ন হয়, তাহলে আজ রেলের এই দুর্দশা থাকতো না। ঘোষের কটাক্ষ, উনি রেলকে ডুবিয়েছেন। দুর্ঘটনার কারন প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষের বক্তব্য, রেল দুর্ঘটনার কারন খোঁজা করা হচ্ছে। কিন্তু ঘটনায় কারও দোষ থাকলে নিশ্চয়ই সাজা মিলবে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post