রাজকুমার দাস: হিমোফিলিয়া একটি বংশগত অসুখ। এটি একটি রক্তের অসুখ, এই রোগে রক্ত জমাট বাঁধতে চায় না। আগে থাকতে জানা না থাকলে বা যথাযথ চিকিৎসা না হলে সার্জারি বা দুর্ঘটনায় অবিশ্রান্ত রক্তপাতের ফলে এই অসুখে রোগীর প্রাণ সংশয় পর্যন্ত হতে পারে। কিন্তু জনসাধারণের এখনো এই অসুখ সম্পর্কে সঠিক ধারণা নেই। জন সচেতনতা বাড়াতে হিমোফিলিয়া সোসাইটি দীর্ঘ দিন ধরে এই অসুখ নিয়ে মানুষের মধ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
‘মাস সেন্সিটাইযেশন অন হিমোফিলিয়া’ সংবাদ মাধ্যমের সাহায্যে হিমোফিলিয়া নিয়ে জন সচেতনতা বাড়ানর এরকমই একটি উদ্যোগ। হিমফিলিয়া সোসাইটি কলকাতা চ্যা্পটারের পক্ষ থেকে শ্রী প্রশান্ত মাল জানান যে হিমোফিলিয়া কলকাতা চ্যাপটার দেশের সাতাশীটি চ্যাপটারএর মধ্যে সবথেকে বড় ও পুরান চ্যাপটার। বর্তমানে এক হাজারের ওপরে রোগী এই সংস্থায় নথিভুক্ত আছেন।
রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে রোগীকে সারাজীবনই এই মুল্যবান ইঞ্জেকশন গুলি নিয়মিত নিয়ে যেতে হয়। হিমোফিলিয়া ফেডারেশন ইন্ডিয়ার {HF(I)} পক্ষ থেকে শ্রী শুভাশিস বেহারা জানান যে দেশের চ্যপ্টারগুলির সমন্বয়কারি সংস্থা হিসাবে সেই ১৯৮৩ থেকে HF(I) হিমোফিলিয়া নিয়ে কাজ করে চলেছে। অনুষ্ঠানের প্রথমে সংস্থার সভাপতি শ্রী সুশীল কুমার টোডি উপস্থিত সকলকে স্বাগত জানান।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post