নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান: পূর্ব বর্ধমানের জামালপুরে জামালপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রের মিটিং হলে এম আর ভি সি ক্যাম্পের মাধ্যমে যে টিকাকরণ কর্মসূচি শুরু হতে চলেছে আগামী ২৮ শে নভেম্বর থেকে সে সম্পর্কে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। যদিও কিছুদিন আগে হাই স্কুল গুলোকে নিয়ে অনলাইন মোডে একটি আলোচনা করা হয়েছিল। এই সভায় প্রধান বক্তা হিসাবে ছিলেন ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক ডা: ঋত্বিক ঘোষ। ছিলেন জামালপুর পূর্ব চক্রের এস আই রাজেন্দ্র প্রসাদ মাজি। ডাক্তার বাবু এই ট্রেনিংয়ের বিষয়ে সকলকে অবহিত করিয়ে জানান যে কেন্দ্র ও রাজ্য উভয় সরকারের উদ্যোগে এই হাম ও রুবেলা ভাইরাসের টিকা ক্যাম্পের মাধ্যমে দেওয়া হবে ৯ মাসের বাচ্চা থেকে শুরু করে ১৫ বছর বয়স অবধি বাচ্চাদের। কারণ হাম আমাদের দেশে এই পর্যায়ে স্টেবল অবস্থায় আছে না বাড়ছে বা না কমছে। কিন্তু সরকার আই হাম বা রুবেলা কে চিরতরে নির্মূল করতে চায় তাই জন্যেই বিশেষ ক্যাম্পের মাধ্যমে একমাস ধরে চলবে এই টিকাকরণ। তিনি আরো বলেন এই টিকা নরমালি সব বাচ্চা দেরই দেওয়া হয়। সেক্ষেত্রে যে বাচ্চা আগে MR ডোজ নিয়েছে তাকেও নিতে হবে এই টিকা। এই টিকার কোনো পার্শ প্রতিক্রিয়া নাই।
৪০ বছর ধরে দেওয়া হচ্ছে এই টিকা। ভারতেও ইতিমধ্যে ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বাচ্ছা দের প্রায় ৩২.৫ কোটি টিকা দেওয়া হয়েছে। এর কোনো সমস্যা হবে না। বিভিন্ন প্রাথমিক স্কুল, হাই স্কুল,এস এস কে, এম এস কে কেন্দ্রের শিক্ষক শিক্ষিকারা যোগ দেন এই টেনিং এ। স্কুল গুলোকে বেছে নেবার কারণ হিসাবে ডাক্তারবাবু বলেন এখানে একসঙ্গে অনেক বাচ্ছাকে পাওয়া যাবে। তিনি সকলকে এই বলে আশ্বস্ত করেন প্রতিটি ভ্যাকসিন সেন্টারে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত অভিজ্ঞ এন এম দিদিমণিরা থাকবেন। তিনি সংবাদ মাধ্যমের মাধ্যমে সকল শিশুর অভিভাবকদের কাছে আবেদন জানান বাড়ির কাছাকাছি ক্যাম্পে অবশ্যই যেনো তাঁদের বাচ্চাদের নিয়ে এসে টিকা নিয়ে যান। কারণ হাম বা রুবেলা প্রাণঘাতী রোগ আর এর আলাদা কোনো ওষুধ নেই টিকা নিয়েই তাকে রোধ করতে হবে।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post