দেবশ্রী মুখার্জী:: বিয়ে নাকি স্বর্গে তৈরি! একজন ডাক্তার দম্পতি গাঁটছড়া বেঁধেছেন তাদের মনে হয়েছিল যে তাদের এই পেশাকে মানবিক দিক দিয়ে প্রদর্শন করা সবচেয়ে ভাল এবং যার জন্য তারা ২০জন বিশেষ সক্ষম শিশুকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেম ডাঃ রৌনক হাজারী যিনি নিজে একজন এনেস্থেসিয়া চিকিৎসক এবং মেডিসিন চিকিৎসক ঋতুপর্ণাকে বিবাহ করেছেন তিনিও একজন ডাক্তার যিনি এসএসকেএম হাসপাতালে তার এমডি করছেন এবং তারা ডক্টর হিসাবে অনুভব করেছিলেন যে তাদের বিশেষ শিশুদের সাথে অনুষ্ঠান টা কাটানো একটা সামাজিক প্রথ ভাঙার চেষ্টা । তাই আমরা তাদের আমন্ত্রণ জানাই যাতে তারা উপভোগ করতে পারে, আনন্দ করতে পারে।
কোরিওগ্রাফার অভিরূপ সেনগুপ্ত এবং কসমেটোলজিস্ট সায়ন্তন দাস যারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তারা অনুভব করেছিলেন যে এটি একটি অনন্য এবং প্রান্তিকদের প্রবাহ বজায় রাখার প্রচেষ্টা এবং অত্যন্ত সৎ ও বলিষ্ঠ পদক্ষেপ।
বিধায়ক নির্মল মাঝি, সাংসদ নুসরত জাহান বিশেষভাবে সক্ষম শিশুদের সাথে কথা বলেন। তাঁরা উভয়েই এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন। বিধায়ক মদন মিত্র মানুষকে আরও সংবেদনশীল করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া দিয়ে আহ্বান করেছিলেন।
অতিথি তালিকায় মন্ত্রী সুজিত বোস, শিল্পী শুভপ্রসন্নসহ সকলেই এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। ঋতুপর্ণা বিশেষ অতিথি হিসাবে তাদেরকে খুশি করে দ্বিগুণ খুশি হয়েছেন।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post