সুরশ্রী রায় চৌধুরী: ডিএ দিতে হবে না। দরিদ্র মানুষকে সামাজিক প্রকল্পে টাকা দিন। শুক্রবার ১২৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে মেয়রের কাছে এই আর্জি নিয়েই ফোন আসে। ঠাকুরপুকুর এলাকার এক বাসিন্দা জানিয়েছেন, ‘‘যাঁরা ৫০, ৬০ হাজার টাকা করে মাইনে পাচ্ছে। তারা আরও টাকা চাইছে। কথায় কথায় ধর্মঘট করছে। এদিকে গরীব মানুষকে নিয়ে কোনও মাথাব্যাথা নেই।’’ মেয়রকে ফোন করে তাঁর অনুরোধ, ‘‘আমার স্বামী বেসরকারি কোম্পানিতে কাজ করত। দু’হাজার টাকা পেনশন পায়। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, স্বাস্থ্যসাথী কার্ড উপকার করছে। ডিএ দিতে হবে না। আমাদের দেখুন।’’
মেয়র ফিরহাদ হাকিম আশ্বস্ত করেছেন ১২৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওই বাসিন্দাকে। জানিয়েছেন, ‘‘আগে আমরা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার দেব। স্বাস্থ্যসাথী দেব। তারপর পারলে ডিএ দেব। গরীব মানুষরা আমাদের অগ্রাধিকার।’’ ডিএ দরকার নেই। প্রান্তিক মানুষদের দেখুন। এমন আবেদন নিয়ে মেয়রের কাছে আরজি এই প্রথম।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post