নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান : পূর্ব বর্ধমানের জামালপুরের বেত্রাগড়ের বাসিন্দা প্রফেসর ডঃ ব্রজেন্দ্রনাথ দে। যিনি হাওড়ার লিলুয়ার এম সি কে ভি ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এর কেমিস্ট্রির প্রফেসর। তিনি বর্তমানে একটি প্রজেক্ট এর মধ্যে রয়েছেন, যে প্রজেক্টটি ভারত সরকারের উন্নত ভারতের অন্তর্ভুক্ত। গ্রামীন এলাকার যে সমস্ত বজ্র উৎপন্ন হয় সেগুলির ব্যবস্থাপনাই তার গবেষণার বিষয়বস্তু। গত ছয় মাস ধরে তিনি তার এই গবেষণার কাজ শুরু করেছেন। প্রথম ছয় মাসের শেষ পর্যায়ে জনসাধারণ এবং ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে এই বজ্র ব্যবস্থা নিয়ে সচেতনতার উদ্দেশ্যে জামালপুরের রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ শিক্ষা মন্দিরে ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে একটি অঙ্কন প্রতিযোগিতা আয়োজন করেন। যে প্রতিযোগিতায় আঁকার বিষয়বস্তু ছিল প্রকৃতি পরিবেশ ও মানুষ।
এলাকার বিভিন্ন স্কুলের প্রায় ৭০ জন প্রতিযোগী এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন। এই প্রতিযোগিতা টিকে সফলভাবে পরিচালনা করতে ব্রজেন্দ্রনাথ বাবুকে সহায়তা করেন আঁকার শিক্ষক সৌমেন্দু চক্রবর্তী, রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক ত্রম্বক সেনগুপ্ত সহ অন্যান্য শিক্ষক। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীকে রং পেন্সিল একটি ছোট ডাইরি একটি পেন পুরস্কার হিসেবে দেওয়া হয়। ক, খ,গ,ঘ ও ঙ এই পাঁচটি বিভাগে ভাগ করে প্রতিযোগিতাটি চালনো হয়। প্রত্যেক বিভাগের প্রথম এবং দ্বিতীয় কে ট্রফি ও সার্টিফিকেট দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়। প্রতিযোগিতার পুরস্কার প্রদান পর্বে ছাত্র-ছাত্রীদের উৎসাহিত করতে সেখানে এসে উপস্থিত হন জামালপুর এক নম্বর পঞ্চায়েতের উপ- প্রধান শাহাবুদ্দিন মন্ডল। তিনি এই ধরনের পরিবেশের উপর কাজ করার জন্য এবং ছাত্র-ছাত্রীদের সচেতন করে এই প্রতিযোগিতা করার জন্য ব্রজেন্দ্রনাথ বাবুকে এবং তার কলেজকে ধন্যবাদ জানান।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post