অতনু ঘোষ, মেমারি: পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গোটা বিশ্বের মধ্যে ভারতে অপুষ্টিজনিত শিশুদের সংখ্যার হার বেশি। ভারতে, পাঁচ বছরের কম বয়সের প্রায় ৪০ শতাংশ শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি ও বিকাশ হচ্ছে না এবং পাঁচ বছরের কম বয়সী প্রায় ২১ শতাংশ শিশু মারাত্মকভাবে অপুষ্টির শিকার।
আরো পড়ুন বিশ্বকর্মা ঠাকুর বিসর্জন দিতে গিয়ে নিখোঁজ শিশু ভাটপাড়ায়
অপুষ্টির প্রধান কারণগুলি হল জনসংখ্যা, দারিদ্র্যতা, পুষ্টি সম্পর্কে অবগত না হওয়া, সচেতনতার অভাব ইত্যাদি। তাই এবার বাচ্চাদের অপুষ্টি দূরীকরণ ও সচেতনতায় এগিয়ে এলো স্বপ্নভূমি ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন পূর্ব বর্ধমান জেলার মেমারি একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা স্বপ্নভূমি ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন।
এই সংস্থার জন্ম লগ্ন থেকেই সংস্থার সদস্যরা বিভিন্ন সামাজিক কাজের মাধ্যমে নিজেদের কে সারাবছরই নিয়োজিত রাখে, এদিন মেমারি পৌরসভার 10 নম্বর ওয়ার্ডের তালপাতা নামক এলাকায়, স্বপ্নভূমি ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন এর পক্ষ থেকে এবং তালপাতা এভারগ্রীন ক্লাব এর সহযোগিতায় ও স্থানীয় বিশিষ্ট সমাজসেবী ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে ,ক্লাব প্রাঙ্গণে প্রায় 45 জন শিশুদের, পুষ্টিকর খাদ্য যেমন হরলিক্স, ডিম, খেজুরের প্যাকেট, হরলিক্স বিস্কুট বিতরণ করা হয়।
আরো পড়ুন দরজা ভেঙে বৃহন্নলাদের ঘরে ঢুকে লুঠপাট চালালো দুষ্কৃতীরা জগদ্দলের পূর্বাশা পাড়ায়
স্বপ্নভূমি ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন মূলত দারিদ্র সীমার নীচে পরিবারগুলোর ছোট ছোট বাচ্চাদের পুষ্টি, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য নিয়ে আগামী দিনে কাজ করবে বলে জানান স্বপ্নভূমি ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশনের কোষাধ্যক্ষ শেখ সৈকত। স্বপ্নভূমি ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশনের এই সাধু উদ্যোগে খুশি স্থানীয় মানুষেরা। ছোট ছোট বাচ্চাদের মুখে হাসি ফোটাতে পেরেও গর্বিত স্বপ্নভূমি ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশনের সদস্য সদস্যরা।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post