দেবশ্রী মুখার্জী : কর্নিভালের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মাধ্যমে মাকে বিদায় ,এটি যে দূর্গোৎসব এর মাধুর্য খানিকটা বাড়িয়ে দেয় তা বলাইবাহুল্য। বাংলার বুকে নবমতম সংযোজন হলো এবছর জেলায় জেলায় দুর্গাউৎসব কার্নিভাল। গত ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলা কুলপিতে আয়োজন করা হয় শারদীয়া দুর্গোৎসব কার্নিভাল।এখানে এইদিন ২৪ টি পুজো কমিটি এই কার্নিভালে অংশ নেয়। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বিভিন্ন প্রান্তের দুর্গা পুজো উৎসবের আয়োজকরা তাদের বিশেষ নৃত্য ও বাদ্যের মধ্য দিয়ে এই দিনের কার্নিভালকে সফল করে তোলেন।এদিনের কার্নিভালে উপস্হিত ছিলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার জেলা শাসক সুমীত গুপ্তা,সোনারপুর দক্ষিণের বিধায়ক লাভলী মৈত্র,সোনারপুর পূর্বের বিধায়ক ফিরদৌসী রহমান,কুলপির বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদার,উপ সভাধিপতি পূর্ণিমা হাজারী নস্কর,পাথরপ্রতিমার বিধায়ক ও জেলার এসপি অতিরিক্ত এসপিসহ উচ্চ পদাধিকারীগন।এদিনের কার্নিভালকে ঘিরে স্হানীয় মানুষের উৎসাহ ছিল দেখার মতো।বহু মানুষ নির্দিষ্ট সময়ের আগেই ভীর জমায়।যেখানে বিকাল ৪টে এই কার্নিভাল শুরু হয় চলে প্রায় ঘন্টা দুয়েক।এদিন নিরাপত্তা ব্যবস্হা ছিল নজর কাড়া।জেলা পুলিশের তৎপরতার সাথে সাথে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা গড়ে তুলতে ড্রোনের মাধ্যমেও নজরদারি চালানো হয়।এদিন দুর্গা কার্নিভালে অংশ নেওয়া পুজো উদ্যোক্তাদের অনেককেই দেখা গেল রাজ্য সরকারের বিভিন্ন সামাজিক প্রকল্পের প্রচার করতে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post