দীপ দেব: শিক্ষক-শিক্ষিকারা হলেন জাতির মেরুদন্ড ,শিক্ষাই হচ্ছে সমাজের সামগ্ৰিক উন্নয়ন ও রাষ্ট্রগঠনের এক মূলত বুনিয়াদ, তাই আমাদের শিক্ষক-শিক্ষাকাদেরকে যথাযৌগ্য মর্যাদা ও সম্মান জানানো আমাদের সমাজে বসবাসকারী সর্বস্তরের জনগণের কর্তব্য রয়েছে। উল্লেখ্য, শিলচর হাইলাকান্দি রোড স্থিত সিন্টার নিবেদিতা বিদ্যামন্দির গালর্স হাইস্কুলের বিদায়ী সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে নাচ-গান সহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে ২১ ডিসেম্বর তথা বুধবার শঙ্করী রানী দাস,সুকুমার দেবনাথ ও বাপী রায় মহাশয়ার অবসর গ্ৰহনকে কেন্দ্র করে উক্ত স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা সহ পরুয়া ছাত্রীরা যৌথভাবে তাদেরকে স্মারক হাতে উত্তরীয় পড়িয়ে ও উপহার দিয়ে এক ঝাঁকজমক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিদায়ী সম্বর্ধনা জানানো হয়।
এই বিদায়ী সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে ছাত্রী সহ শিক্ষক-শিক্ষাকাদের মধ্যে অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক সুকুমার দেবনাথ, শিক্ষিকা শঙ্করী রানী দাস,বাপী রায় দের যেমন আনন্দ ও তেমনি তাদের মধ্যে আবেগ প্রত্যক্ষ করা যায়।উক্ত অনুষ্ঠানে সদ্য অবসর প্রাপ্ত শিক্ষকা শঙ্করী রানী দাস, বাপী রায় ও সুকুমার দেবনাথ মহাশয়েরা বলেন, বর্তমান দিনে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের যেমন ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতি শিক্ষক গ্ৰহনের প্রতি নজরদারি থাকা দরকার তেমনি ছাত্র-ছাত্রীরা শিক্ষা গ্ৰহনের প্রতি আন্তরিকা থাকা একান্ত শ্রেয়, তা হলে ছাত্র-ছাত্রীদের জীবন গঠন করাতে অসুবিধার সম্মূখীন হতে হবে। সেদিন অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষাকাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধান শিক্ষকা অচনা ঘোষ, প্রনব কুমার ধর, শুরুরানী সিংহা, রঞ্জনা সিংহা, সাহিদূর রহমান, তাপসী মজুমদার, শিপ্রা রায়, পারমিতা শর্মা দে, শশীমোহন কর্মকার প্রমূখেরা।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post