পাঞ্চজন্য রায়, শিলচর (অসম) : দু’বারের রাজ্যসভা সাংসদ এবং শিলচর বিধানসভা কেন্দ্রের প্রাক্তন বিধায়ক কর্ণেন্দু ভট্টাচার্য শুক্রবার সকালে নয়ডার ১টি হাৎপাতালে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন৷
জানা গেছে প্রয়াত কর্ণেন্দু বাবু বিভিন্ন বয়সজনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন এবং গত কয়েকদিন ধরে নয়ডার এই হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন৷ শুক্রবার সকাল ৯:৪৫ মিনিটে ৮৪ বছর বয়সে তিনি পরপারে পারি জমান৷ রেখে গেছেন স্ত্রী ও ২ মেয়েকে৷
বরাকের অন্যতম দিগ্গজ নেতা ছিলেন কর্ণেন্দু৷ এছাড়া বিভিন্ন সময় জনতাকে তাদের প্রয়োজনে সাহায্য করার জন্য ব্যাপকভাবে পরিচিত ছিলেন ২ বারের প্রাক্তন সাংসদ ও কংগ্রেস বিধায়ক৷
২ মে, ১৯৩৮ -এ জন্মগ্রহণ করেন কর্ণেন্দু ভট্টাচার্য৷ কংগ্রেসের যুব শাখার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর ১৯৫০ সালে তার রাজনৈতিক জীবন শুরু হয়৷ পরে তিনি কাছাড় জেলা কংগ্রেসে ২৭ বছর সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন৷ ১৯৮৫ সালে তিনি শিলচরের বিধায়ক হন এবং ১৯৯১ সাল পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকার বিধায়ক ছিলেন৷ ১৯৯৬ সালে তিনি রাজ্যসভা থেকে সাংসদ হন এবং ২০০৮ সাল পর্যন্ত সাংসদ ছিলেন৷
শুক্রবার সকালে তাঁর প্রায়াণের খবর ছড়িয়ে পড়তেই রাজনৈতিক নেতার শোক ব্যক্ত করেন৷ মুখ্যমন্ত্রী ড. শর্মা ট্যুইটারে তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করার পাশাপাশি শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান৷
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post