নিউজ ডেস্ক: কাটোয়া (Katwa) শহরে মাত্র ২০ টাকায় মিলছে ‘আনলিমিটেড’ ফুচকা। এটা দেখে হয়তো ফুচকাপ্রেমীদের চোখ কপালে ওঠার জোগার। কিন্তু, অবাক হলেও এটাই সত্যি। মাত্র ২০ টাকায় ফুচকা (Fuchka) খাওয়া যাবে একেবারে পেট ভরে। এমনকী ওই ২০ টাকাতেই যে যত বেশি ফুচকা খেতে পারবেন তার জন্য রয়েছে পুরষ্কার জেতার সুযোগও। পাশাপাশি আবার ১০ টাকাতে বিরিয়ানিও (Biriyani) মিলছে এই স্টল থেকে। এছাড়াও রয়েছে ৫ টাকায় পেট ভরা চাউমিন (Noodles) আর ৫ টাকায় পাস্তা। আর এই আনলিমিটেড ফুচকা (Unlimited Fuchka) খেতে শ্যামল দেবনাথের স্টলে ভিড় জমাচ্ছেন স্থানীয়রা।
আরো পড়ুন Rai Debalina Dey: ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা অভিনেত্রীর!
জানা গিয়েছে, কাটোয়া শহরের পানুহাটের বাসিন্দা শ্যামল দেবনাথ পেশায় একজন স্ট্রিটফুড বিক্রেতা। ঠেলা গাড়িতে নানা মুখোরোচক খাবার নিয়ে তিনি বিক্রি করেন। মাত্র ২০ টাকায় যত খুশি তত ফুচকা খাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন তিনি। আবার যে যত বেশি ফুটচা খেতে পারবে তার জন্য রয়েছে পুরস্কারও। খুদেরা যদি ১৫টি ফুচকা খেতে পারে তার জন্য পুরষ্কার আছে একটা ফ্রুটি। আর বড়রা যদি ৫০, ১০০ বা সর্বোচ্চ ১৫০টি ফুচকা খেতে পারেন, তার জন্যও রয়েছে নানান পুরস্কার। আর এই আনন্দেই শ্যামলদার ফুচকার স্টলে ভিড় জমাচ্ছেন ছোট থেকে বড় সবাই।
আরো পড়ুন Matri Shakti Banner Shoot 2022: মাতৃশক্তি ব্যানার স্যুট ২০২২
বিক্রেতা শ্যামল দেবনাথ বলেন, “অল্প দামে বিরিয়ানি বিক্রি করছি বলে প্রতিদিন আমার প্রচুর বিক্রি হচ্ছে। সারাদিনে আমি এক হাঁড়ি বিরিয়ানি বিক্রি করি। তাছাড়া দশ টাকার বিরিয়ানিতে পরিমাণে কমই দেওয়া হচ্ছে। মাংসের পিসও ছোটই করা হয়েছে। আর ফুচকার দাম বাজারে এখন বেশি। সেখানে আমি সবাইকে সস্তায় ফুচকা খাওয়ানোর জন্যই এমন ব্যবস্থা করেছি। তাছাড়া সামগ্রীকভাবে আমার পুষিয়ে যাচ্ছে। কেউ পরিমাণে বেশি খেতে চাইলে তখন প্লেট পিছু ২০ টাকা থেকে ৫০ টাকাতেও দিচ্ছি। তবে সবই টাটকা করে দিচ্ছি। পুরোনো খাবার কিছুই থাকে না। এর জন্য স্কুলের পড়ুয়া থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষও অল্প দামে বিরিয়ানি ও ফুচকা খেতে পারছেন।”
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post