নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান:- বাড়ি ভাড়া নিয়ে শ্বাসরোধ করে স্ত্রীকে খুন করে পলাতক স্বামী। পুলিশের দাবি পরিকল্পনা করে খুন। ঘটনাটি পূর্ব বর্ধমান জেলার কাটোয়ার পাল পাড়ার। তদন্তে কাটোয়া থানার পুলিশ।।মৃত মহিলা কি ঝন্টুর স্ত্রী না অন্য কোনো সম্পর্ক আছে খতিয়ে দেখছে পুলিশ। স্বাভাবিকভাবেই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ঐ এলাকায়। শ্বাস রোধ করে গৃহবধূকে খুনের অভিযোগ উঠল কাটোয়ার দশ নম্বর ওয়ার্ডের পালপাড়ায় । জানা গেছে বৃহস্পতিবার বিকালে বাড়ি ভাড়া নিতে আসেন ঝন্টু পন্ডিত ও সুমিত্রা পন্ডিত ।
পালপাড়ায় ঝন্টুর এক পরিচিত তাদের পাশের বাড়ির গোপাল কোঙারের বাড়িতে নিয়ে যায়। পরিচয় দেয় স্বামী, স্ত্রী। বাড়ির মালিক গোপাল বাবু ঝন্টুর কাছ থেকে প্রমান স্বরূপ প্যানকার্ডের জেরক্স নেন। এর পর ঝন্টুর আত্মীয়র বাড়ি চলে যায়, রাত্রে আত্মিয়র বাড়ি থেকে খেয়ে রাত দশটা নাগাদ আসেন ভাড়া নেওয়া বাড়িতে। শুক্রবার সকালে নটা বেজে গেলেও ঘর থেকে কাউকে বেরোতে না দেখে বাড়ির মালিক দরজার সামনে গিয়ে দেখে দরজার বাইরে থেকে শিকল তোলা। শিকল খুলতেই বাড়ির মালিকের চক্ষু চড়ক গাছ, মাটিতেই পড়েছিল ঝন্টুর স্ত্রী সুমিত্রা পন্ডিতের(৩৫) নিথর দেহ। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি গলায় ফাঁস দিয়েই খুন করা হয়েছে সুমিত্রাকে।
বাড়ির মালিকসহ এলাকাবাসীদের দাবি তার স্বামী তাকে খুন করে পলাতক হয়ে গেছে। ঘটনাটি ঘটার পরেই বাড়ির মালিক কাটোয়া থানার পুলিশকে খবর দেয় এরপর কাটোয়া থানার পুলিশ মৃতদেহটিকে ময়না তদন্তের জন্য কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে আসে এবং পুলিশ বাড়ির মালিকসহ যে বাড়ি ভাড়া খুঁজে দিতে এসেছিলেন তাকে আটক করে নিয়ে গেছেন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য। পুলিশের অনুমান পরিকল্পনা করে খুন করা হয়েছে সুমিত্রাকে। পুলিশ আরও খতিয়ে দেখছে সুমিত্রা কি ঝন্টুর স্ত্রী না অন্যকোনো সম্পর্ক আছে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post