রাজীব মুখার্জী : পাড়ায় আছে এমন এক বৌদি যার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে পাড়ার আট থেকে আশি।যার নাম ফুলটুসি বৌদি। ফুলটুসি বৌদির চলন বলন সবই পাড়ার ছেলেপুলেদের সারাক্ষন চিন্তার বিষয়। অবশ্য ফুলটুসি বৌদির দাদার ও চিন্তার শেষ নেই। গোটাপাড়ার ছেলে ছোকরারা তার বৌয়ের পেছনে উঠতে বসতে সবসময় মৌমাছির মতো ভনভন করতে থাকে।
আরো পড়ুন “সিদ্ধার্থের সঙ্গে এই চ্যাট আপনাদের দেখাবো না”, বললেন শোকাচ্ছন্ন হিনা
বৌদি আবার বোন ও রয়েছে সেও কম যায় না ছেলে নাচানোতে।দুই বোন মিলে গোটা পাড়াকে নাচাতেই ব্যাস্ত।কিন্তু এই গোটা পাড়াকে নাচানোর পেছনেই রয়েছে রহস্য।কোথাও একটা সহায়সম্বলহীন মেয়েদের প্রতিশোধ নেওয়ার গল্প বলতে আসছে “ফুলটুসি”
আরো পড়ুন পুজোতে অঙ্কুশ ও বনির নতুন ছবি FIR
স্বভূমি এন্টারটেনমেন্টের ব্যানারে ড: প্রবীর ভৌমকের প্রযোজনায় তুহিন সিনহার পরিচালনায় “ফুলটুসি “ছবির শুটিং সদ্য শেষ হয়েছে।প্রযোজনা নিয়ন্ত্রনে তপন রায় (টুকু)।কলকাতা,মেচেদা ও মন্দারমনিতে ছবিটি শুটিং সম্পূর্ণ হয়েছে।ছবিতে টোটন মৈত্রর সঙ্গীত পরিচালনায় বহু বছর পর আবার জোজোর গলায় আইটেম সং শোনা যাবে।”ফুলটুসি”র নাম ভূমিকায় দেখা যাবে মৌপ্রিয়া দাশকে।ছবিতে কাকার চরিত্রে প্রদীপ ভট্টাচার্য্যকে ও এক তৃতীয় লিঙ্গের চরিত্রে দেবাশিষ গাঙ্গুলীকে দেখতে পাওয়া যাবে।
আরো পড়ুন বাড়ির দুয়ারে বিদুৎপৃষ্ট হয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে সুভাশিষ ব্যানার্জী , প্রবীর ভৌমিক,দিব্যেন্দু শেখর দাস,তপন রায়, চাঁদনি দিয়া সি ও মিরাক্কেল খ্যাত কাজু, সাহেব,কৃষ্ণকেও দেখা যাবে।এছাড়া ও ছবিতে বিশাল বোস,স্নোই শর্মা,শতাব্দী দাস,সংঘমিত্রা বোস,রিয়া মন্ডল,রাজকুমারকে দেখা যাবে।চিত্রগ্রহণ করেছেন পার্থ রক্ষিত। জোজোর গলায় গান ও টুম্পা সোনা খ্যাত অমর গুপ্তার কোরিওগ্রাফির কম্বিনেশানে ছবির পরিচালক থেকে কলাকুশলী সকলেই আশাবাদী যে এই পুজোতে ফুলটুসি সবার মুখে হাঁসির ফোয়ারা ফোটাতে পারবে।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post