দেবশ্রী মুখার্জী : দাওয়াইন্ডিয়া জেনেরিক ফার্মেসি, ভারতের বৃহত্তম বেসরকারি জেনেরিক ফার্মেসি রিটেল চেন। জোটা হেলথকেয়ার লিমিটেডের একটি সংস্থা হিসেবে সাশ্রয়ী মূল্যে দেশের সর্বত্র উচ্চমানের জেনেরিক ওষুধ সরবরাহের ব্যবস্থা করে থাকে। দাওয়াইন্ডিয়া জেনেরিক ফার্মেসি তুলনামূলকভাবে কোনও ব্যক্তির ওষুধের বিলে ৯০ শতাংশ সাশ্রয়ের ব্যবস্থা করেছে. ওষুধের রিটেল চেনের শুরু হয় ২০১৭ সালে। দাওয়াইন্ডিয়ার সারা দেশে ৬৫০টি দোকান রয়েছে। মোট গ্রাহকের সংখ্যা ৭৫ লাখ, এই সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
সংস্থার গ্রুপ সিইও হিসেবে ডা. সুজিত পাল দাওয়াইন্ডিয়ার সামগ্রিক বৃদ্ধি এবং ব্যবসায়িক উন্নতিকে ত্বরান্বিত করেছেন এবং পশ্চিমবঙ্গে এই জেনেরিক রিটেল চেনের সম্প্রসারণে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছেন। ফলে পূর্ব ভারতে সংশ্লিষ্ট এলাকায় দাওয়াইন্ডিয়ার বিপণন কেন্দ্র স্থাপনে সহজ হয়েছে। ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গে দাওয়াইন্ডিয়ার ৩০টি বিপণন কেন্দ্র বিভিন্ন অঞ্চলে রয়েছে।কিন্তু রাজ্যের গ্রামাঞ্চলে জেনেরিক ওষুধের চাহিদা পূরণে আরও বিপণন কেন্দ্র স্থাপন দরকার। জেনেরিক ওষুধ ছাড়াও দাওয়াইন্ডিয়া ওটিসি, কসমেটিকস, জিম সরঞ্জাম,নিট্রাসিউটিক্যালস, আয়ুর্বেদিক, সার্জিক্যাল,পঞ্চগব্য এবং সহযোগী ব্র্যান্ড খাদির বিভিন্ন পণ্য রয়েছে। পরবর্তী সকল বিপণন কেন্দ্রগুলি থেকে পাওয়া যাবে সকল স্বস্থ্য সম্পর্কিত পণ্য সাশ্রয়ী মূল্যে।
১৯৯৫ সালে কাজ শুরুর সময় থেকে জোটা ইন্ডিয়া সকলের জন্য স্বাস্থ্য এই ভাবনাকে সাকার করতে প্রয়াস চালাচ্ছে। জোটা হেলথ কেয়ার লিমিটেড এর পণ্য বন্টনের জন্য ১২৫০ এর অধিক ডিস্ট্রিবিউটর রয়েছে সারা দেশের ২৪ টি বিভাগে, এবং ৪০০০ এর বেশি পণ্য বন্টন করছে। এছাড়া সংস্থার পণ্য ৩০ টির বেশি দেশে পণ্য রফতানি করছে আন্তর্জাতিক ৩ টি অফিসের মাধ্যমে।
জোটা হেলথ কেয়ার লি. এর গ্রুপ সিইও ডা. পাল বিশ্বাস করেন,নতুন ব্যবসায়িক ভাবনা কেবল কোম্পানিরই সুবিধা হবে না, তা গ্রাহক এবং যারা সংস্থার পণ্য বিক্রির মাধ্যমে নিজেদের অবস্থার উন্নতি করতে চান তাদের ক্ষেত্রেও সমান সদর্থক বার্তা বহন করছে। কোম্পানির উদ্দেশ্য সাধনে ভবিষ্যৎ উজ্জ্বলতর করতে প্রয়োজনে নতুনতর ব্যবস্থা গ্রহণে উদগ্রীব।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post