দীপ দেব: উধারবন্দ সমষ্ঠির অধীনে থাকা আরকাটিপুর গাঁও পঞ্চায়েত এলাকার গোঁসাইপুর প্রথম খন্ডের নিউ স্টুডেন্ট ক্লাবের ব্যবস্থাপনায় রবিবার ফাইনাল ফুটবল প্রতিযোগিতার অনুষ্ঠিত হয়।উক্ত খেলার ফাইনাল ফুটবল ম্যাচে গোঁসাইপুর বি দলটি গৌঁসাইপুর এ দলটি কে ২-১ গোলের ব্যবধানে জয়যুক্ত হয় গোঁসাইপুর “বি” ফুটবল দলের খেলোয়াররা। উক্ত ফুটবল ফাইনাল প্রতিযোগিতায় বিজয়ী দল সহ পরাজিত দলকে সহ নগদ পুরস্কার কাছাড় জিলা কংগ্ৰেসের সভাপতি তমাল কান্তি বণিক,যুব কংগ্ৰেস নেতা পল্লব সিং যাদব, কাছাড় জিলা আম আদমি পার্টির কাছাড় জেলা কমিটির সহ সভাপতি রজত রায়, ইকবাল হুসেইন তালুকদার, নাজিম চৌধুরী এলাকার বিশিষ্ট্য নাগরিক লোকমান আলী লস্কর শংকর রায় মেমোরিয়েল ট্রপি হাতে তুলে দেন।
তমাল কান্তি বণিক বলেন, দেশের যুবকদের খেলাধূলার নিয়মিত অনুশীলন সহ লেখা পড়ার দিকে ও বিশেষ ভাবে গুরুত্ব দেওয়া একান্ত প্রয়োজন ও গোঁসাইপুর স্টুডেন্ট ক্লাবের প্রত্যেক সদস্যকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান এই সুন্দর ও সুষ্টভাবে ফুটবল প্রতিযোগিতার আয়োজন করা জন্য। অন্যদিকে , এই ফাইনাল ফুটবল প্রতিযোগিতায় উপস্থিত সম্মানিত প্রত্যেক অতিথিগনকে গলায় উত্তরীয় দিয়ে সম্মান জানানো হলেও আরকাটিপুর গাঁও পঞ্চায়েত পঞ্চায়েত সভানেত্রী সবিতা লোহার ও ৭নং গ্ৰুপ সদস্যা মুক্তারুন নেছা লস্করের প্রতিনিধি নিমার আলী লস্করকে উত্তরীয় প্রদান করে সম্মান না জানানোর কারণে উপস্থিত কিছু সংখ্যক দর্শক সহ জনগনের মনের মধ্যে প্রশ্ন জাগতে দেখা দিয়েছে। এই বিষয় নিয়ে উপস্থিত কিছুসংখ্যক জনগন বলেন ফুটবল খেলার নামে রাজনীতি হয়েছে বলে অভিযোগ করেন।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post