নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান: সারা রাজ্যের সঙ্গে পূর্ব বর্ধমান জেলার জামালপুরেও ষষ্ঠ দফায় চলছে দুয়ারে সরকার। সোমবার জামালপুরের পাঁচড়া ও জামালপুর- ২ পঞ্চায়েতে হয় এই ক্যাম্প। পাঁচড়া কিষান মানডি, সারংপুর ও হাবাসপুর প্রাইমারি, জামালপুর গার্লস হাই স্কুল, ডাঙা ফরিদপুর প্রাইমারি, কালনা কাঁশরা প্রাইমারি সহ নানা জায়গায় চলে ক্যাম্প। দুয়ারে সরকার ক্যাম্প কেমন চলছে তা সরজমিনে দেখতে যান জামালপুরের বিধায়ক অলোক কুমার মাঝি, তৃণমূলের ব্লক সভাপতি তথা পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধক্ষ্য মেহেমুদ খান, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ভুতনাথ মালিক দুই পঞ্চায়েতের প্রধান , উপ প্রধান, দুই অঞ্চলের অঞ্চল সভাপতি জয়দেব দাস ও মিঠু পাল সহ অন্যান্যরা। গিয়েছিলেন ব্লকের বিডিও শুভঙ্কর মজুমদার ও জয়েন্ট বিডিও গৌতম কুমার দত্ত।
বিধায়ক অলোক কুমার মাঝি বলেন, সুষ্ঠ ভাবে সমস্ত সরকারি পরিষেবা মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে সরকার বদ্ধপরিকর। তাই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ষষ্ঠ দফায় আবার দুয়ারে সরকার চালু করেছেন। রাজ্যের প্রতিটি মানুষ সরকারি পরিষেবা পাবেন। মেহেমুদ খান বলেন, দুয়ারে সরকারে এবার প্রতিটা বুথের মানুষ নিজের এলাকায় এই পরিষেবা নিতে পারবেন। তাই পঞ্চায়েতের একটি জায়গায় নয় অনেক জায়গাতেই হচ্ছে এই ক্যাম্প। একটি মানুষও থাকবেন না যিনি সরকারি পরিষেবা থেকে বঞ্চিত থাকবেন। তাই নতুন ভাবে দুয়ারে সরকারের ক্যাম্প করছে সরকার। সকলকে যাঁরা এখনো সরকারী পরিষেবা পেতে বাকি আছেন তাঁদের দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে গিয়ে দ্রুত সেই পরিষেবা নেওয়ার জন্য আবেদন করেন তাঁরা। ব্লকের বিডিও শুভঙ্কর মজুমদার বলেন, সোমবার দুটি পঞ্চায়েতের মাইক্রোলেবেল মিলিয়ে মোট ৪৬ টি ক্যাম্প হচ্ছে। সব ক্যাম্পেই মানুষ যাচ্ছেন পরিষেবা নিতে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post