নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান: বাঙালির বার মাসে তের পার্বণ। তাই উৎসব লেগেই থাকে পূর্ব বর্ধমানের জামালপুরের রুদা গ্রামে আজ থেকে শুরু হলো কৃষি, হস্তবিপনি ও প্রযুক্তি মেলা। এই বছর এই মেলা ১৫ বছরে পদার্পণ করে।যদিও শেষ দুবছর করোনার কারণে মেলা অনুষ্ঠিত হয়নি। তেইশে জানুয়ারি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিনের পূণ্য লগ্নে এই মেলার শুভ সূচনা হলো। মেলার উদ্বোধন করেন জামালপুরের বিধায়ক অলক কুমার মাঝি ও পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ মেহমুদ খান, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের নাট্য একাডেমী পুরস্কার প্রাপ্ত সুরকার জিয়াউর রহমান, উপস্থিত পঞ্চায়েত সমিতির ছিলেন নারী ও শিশু কল্যাণের কর্মাধ্যক্ষ শিপ্রা ওঝা ও পর্বতপুর হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক অতনু ঘোষ সহ অন্যান্যরা ফিতে কেটে তাঁরা মাঠে ঢোকেন।
পড়ে মঞ্চে প্রদীপ প্রজ্জ্বলন এর মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করা হয়। পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধক্ষ্য মেহেমুদ খান এই মেলার জন্য পঞ্চায়েত সমিতি থেকে ১০ হাজার টাকা অনুদান ঘোষণা করেন। মেলাকে বিশেষ ভাবে সহযোগিতা করছে ভারত সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের পূর্বাঞ্চল শাখা ই জেড সি সি।বিধায়ক এই মেলার উদ্যোক্তাদের সাধুবাদ জানান গ্রামের বুকে এই ধরনের সুন্দর একটা মেলা করার জন্য। তিনি মেলার পরিবেশের প্রশংসা করেন। মেহেমুদ খান বলেন তিনি দীর্ঘদিন ধরেই এই মেলায় আসছেন। কর্মকর্তাদের ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত ভালো।
তিনি উদ্যোক্তাদের সকলকে মেলা দেখার সুযোগ করে দেবার কথা বলেন বিশেষ করে গ্রামের বয়স্ক মানুষরা যাঁরা অন্য কোথাও আর মেলা দেখতে যেতে পারবেন না তাঁদের যেনো বাড়ির লোকেরা নিয়ে এসে মেলা দেখান সেই আবেদন রাখেন।পরে অনুষ্ঠানে এসে যোগ দেন সদর দক্ষিণ মহকুমা পুলিশ আধিকারিক সুপ্রভাত চক্রবর্তী ও জামালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক ইন্সপেক্টর রাকেশ সিং। নানা কৃষিজ ফসল প্রদর্শিত হচ্ছে এই মেলায় যাদের পরে পুরস্কৃত করা হবে।হাতে তৈরি নানা কাপড়ের জিনিস ও ইলেকট্রিক জিনিস বিক্রি হচ্ছে মেলায়।বসেছে নানা খাবারের দোকান, মনোহারী দোকান।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post