পাঞ্চজন্য রায়, হাফলং : পি এম কেয়ার তহবিলের অধীনে হাফলং সরকারি হাসপাতালে এক মেট্রিক টন ক্ষমতার একটি অক্সিজেন প্ল্যান্টের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী Himanta Biswa Sarma। বুধবার সন্ধ্যায় এই অক্সিজেন প্ল্যান্টের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন তিনি।
আরো পড়ুন ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি করল “পুলিশ”
উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী কেশব মহন্ত, তথ্য ও জনসংযোগ মন্ত্রী পীযুষ হাজারিকা, বিধায়ক নন্দিতা গার্লোসা, উত্তর কাছাড় পার্বত্য স্বশাসিত পরিষদ ও কার্বি আংলং স্বশাসিত পরিষদের মুখ্য কার্যবাহী সদস্য দেবোলাল গার্লোসা ও তুলিরাম রংহাং। উত্তর কাছাড় পার্বত্য পরিষদের অধীনে থাকা স্বাস্থ্য বিভাগের অধীনে থাকা স্বাস্থ্য বিভাগের কার্যনির্বাহী সদস্য স্যামুয়েল চাংসন। এদিন ক্যাবিনেট বৈঠকের আগে স্বাস্থ্যমন্ত্রী কেশব মহন্ত হাফলং সরকারি হাসপাতাল পরিদর্শন করে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের সঙ্গে এক বৈঠকে মিলিত হন।
আরো পড়ুন Banglar Gorbo Award 2022 Registration
জেলার স্বাস্থ্য খন্ড এবং চিকিৎসা বিভাগের দিক নিয়ে পর্যালোচনা করার পাশাপাশি জেলার কোভিড পরিস্থিতি এবং ১৫-১৮ বছরের কিশোর-কিশোরীদের টিকাকরণ নিয়ে আলোচনা করেন। মাইবাং, উমরাংশু ও পাহাড়ি জেলার গ্রামাঞ্চলের স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে বিশদভাবে আলোচনার পাশাপাশি ডিমা হাসাও জেলায় নবজাতক শিশু ও প্রসূতি মৃত্যুর হার কমাতে স্বাস্থ্য বিভাগকে জরুরীকালীন ব্যাবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশ দেন। উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য পরিষদের ইএম স্যামুয়েল চাংসন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের যুগ্ম সঞ্চালক ডাঃ দীপালি বর্মণ, হাসপাতাল সুপার ডাঃ কল্পনা কেম্প্রাই, ড. লীনা হাকমকসা প্রমুখ।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post