নিজস্ব প্রতিনিধি, ব্যারাকপুর :- হাওড়া ও রিষড়ায় রামনবমীর শোভাযাত্রায় হামলার প্রতিবাদে হিন্দু জাগরণ মঞ্চের ব্যারাকপুর জেলার পক্ষ থেকে ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেট কার্যালয় অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছিল। বুধবার বেলায় ব্যারাকপুর ১৫ নম্বর রেলগেট সংলগ্ন লালকুঠি ব্রিজের নিচ থেকে প্রতিবাদী মিছিল শুরু হয়ে কমিশনারেট কার্যালয়ের দিকে এগোতে থাকে। কিন্তু পুলিশ ব্যারাকপুর চিড়িয়া মোড়ে ব্যারিকেড করে সেই মিছিল আটকে দেয়। এই ঘটনায় চিড়িয়া মোড়ে উত্তেজনা ছড়ায়। চিড়িয়া মোড়ে তারা দীর্ঘক্ষন বিক্ষোভ দেখান। তারপর পাঁচজনের প্রতিনিধি দল গিয়ে ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারের কাছে স্মারকলিপি জমা দেন। এদিনের প্রতিবাদী মিছিলে পা মেলালেন বিজেপির ব্যারাকপুর সংগঠনিক জেলার সভাপতি সন্দীপ ব্যানার্জি, জেলার সাধারণ সম্পাদক আবিষ্কার ভট্টাচার্য, যুব মোর্চার রাজ্য সম্পাদক উত্তম অধিকারী, হিন্দু জারগন মঞ্চের ব্যারাকপুর জেলার সম্পাদক রোহিত সাউ, হিন্দু জাগরণ মঞ্চের নেতা হংসরাজ সিং, জেলার আর এস এসের কার্যবহ ইন্দ্র নাথ রায়-সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
মিছিলে যোগ দিয়ে ব্যারাকপুর জেলার সভাপতি সন্দীপ ব্যানার্জি বলেন, সম্প্রতি সাগরদিঘির নির্বাচনের ফলে প্রমাণিত হয়েছে, দুধেল গাইরা দিদির কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। তাই পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রাক্কালে দুধেল গাইদের একত্রিত করার প্রয়াস চলছে। ফলস্বরূপ, হাওড়া ও রিষড়ায় রামনবমীর শান্তিপূর্ণ শোভাযাত্রায় পরিকল্পনা মাফিক হামলার ঘটনা। অপরদিকে যুব মোর্চার রাজ্য সম্পাদক উত্তম অধিকারী বলেন, শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির বাংলায় দিকে দিকে রামনবমীর শোভাযাত্রা আক্রান্ত। কিন্তু পুলিশ হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করেনি। উল্টে শান্তিপূর্ণ শোভাযাত্রায় যোগ দেওয়া মানুষজনকে পাকড়াও করেছে। উত্তমের দাবি, মিশ্র ভাষাভাষীর ভাটপাড়া। যেখানে গন্ডগোল হওয়ার কথা। কিন্তু এবার ভাটপাড়ায় শান্তিপূর্ণভাবে বড় শোভাযাত্রা বেরিয়েছিল। তাতে সাধারণ মানুষ উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে সামিল হয়েছিলেন

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post