পৃথা মন্ডল : প্রায় দীর্ঘদিন ধরেই মহেশতলা বিধানসভা এলাকার অবস্থা বেহাল। সেটা জলের নিকাশি সমস্যা হোক কিংবা বিভিন্ন এলাকার বা ওয়ার্ডের খাবার জলের সমস্যা। অথবা বজবজ মেইন রাস্তার মধ্যে বড় বড় গর্তের সমস্যা হোক, এলাকার রাস্তার বেহাল দশা হোক, সব রকম সমস্যার কথা বললেই নাম উঠে আসে মহেশতলা বিধানসভার।
আরো পড়ুন Sonia-র সঙ্গে বৈঠকের পর জোট-ইঙ্গিত Mamata-র
আরো পড়ুন সোশ্যাল সাইটে পোস্ট করে রাজনীতি ছাড়ার ইঙ্গিত দিলেন বাবুল সুপ্রিয়
ঠিক এরকম ভাবেই আবারও নাম উঠে আসছে মহেশতলা বিধানসভা এলাকার। এই বর্ষাকালে মহেশতলা বিধানসভা এলাকার রাস্তা থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাস্তাঘাটের অবস্থার বেহাল দশা। যার জন্য সৃষ্টি হয়েছে তীব্র যানজট ও বিপদে পড়ছে এলাকার সাধারণ মানুষ। রাস্তার মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত, এই বর্ষায় এমনি সময়তেও বৃষ্টি হলে রাস্তায় জল জমে যাচ্ছে হাঁটুর উপরে। সেই জল নিকাশের ও কোন ব্যবস্থা নেই, আর তার সাথে তো আছেই উড়ালপুলের জল সেটাও পাইপ লাইনের মাধ্যমে এসে জমা হচ্ছে রাস্তায়।
প্রশাসন দেখেনা এই সমস্যা, ভাবেও না সাধারণ মানুষের কথা। একাধিকবার মহেশতলা বিধানসভার বিধায়ক তথা শ্রী দুলাল চন্দ্র দাস কে জানানো হয়েছে এই সমস্যার কথা, তিনি আশ্বাস দেওয়ার পরেও দীর্ঘদিনের এই সমস্যার কোন প্রকার সুরাহা করেননি। গত ২৮ শে জুলাই, বুধবার বিকালে একটি বড় চাল বোঝাই লরি বজ বজ রোডের ওই গর্তের মধ্যে উল্টে যায়। যার ফলে এলাকায় বিশাল যানজটের সৃষ্টি হয়েছিল। গতকাল মহেশতলা পুরাতন ডাকঘর এলাকায় ঘটে এই দুর্ঘটনা। যদিও কোনো মানুষের কোন চোট হয়নি।
আরো পড়ুন বিচারককে ধাক্কা দিয়ে ‘খুন’? CCTV ফুটেজ দেখে হতভম্ব সুপ্রিম কোর্ট
আরো পড়ুন সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে তৃণমূলের সঙ্গে জোটে যেতে আপত্তি নেই
কিন্তু রাস্তার বেহাল অবস্থা যেকোনো মুহূর্তে কোন বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে এলাকায়। এলাকার স্থানীয় মানুষের একটাই দাবি অবিলম্বে যেন এই রাস্তা সারাইয়ের কাজ ও নিকাশি ব্যবস্থা ঠিক করা হয়। এছাড়াও প্রতিনিয়ত বজ বজ রোডে জল জমে থাকার জন্য রাস্তার বড় বড় গর্ত গুলো পড়ায় অনেক দুর্ঘটনা ঘটছে এবং যার জন্য সমস্যায় পড়ছে মহেশতলাবাসী।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post