সুরশ্রী রায় চৌধুরী: হাওড়ার বালির নিশ্চিন্দায় মহিলা নেশা মুক্তি কেন্দ্রের রোগীদের আটকে রেখে মধুচক্র চালানোর অভিযোগ উঠল। রিহ্যাব সেন্টারে নেশা মুক্তির জন্য চিকিৎসা চলছিল বেশ কিছু মহিলার। কিন্তু ছয় মাস এক বছর কেটে গেলেও তাঁদের ছাড়া হত না রিহ্যাব সেন্টার থেকে। সুস্থ হয়ে গেলেও বলা হত, রোগীরা অসুস্থ। এই সব মহিলাদের জোর করে সেন্টারে আটকে রেখে মধুচক্র চালাতেন সেন্টারের মালিক। সেই কথা ফাঁস করে দিলেন অভিযুক্ত মালিকের স্ত্রী। স্থানীয় বাসিন্দাদের নিয়ে বিক্ষোভ করলেন রিহ্যাব সেন্টারের মালিকের স্ত্রী। এই ঘটনায় আটক এক। আর এরপরেই পলাতক রিহ্যাব সেন্টারের মালিক। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে নিশ্চিন্দা থানার পুলিশ!
স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান প্রদীপ বল জানিয়েছেন, “বিষয়টা অনেকদিন ধরেই নজরে ছিল। বাইরে থেকে রাতে এই সেন্টারে ছেলে মেয়ে আসত। সকাল হলেই তাদের বের করে দেওয়া হত। এখানে যারা রোগী তাঁরা সকলেই নেশাগ্রস্থ। রাতে চেঁচামেচি লেগেই থাকত। পুলিশকেও আসতে দেখা গিয়েছে কিছুদিন আগে।” মহিলা রোগীদেরকেই দেহব্যবসা বা মধুচক্রের কাজে ব্যবহার করত ওই মালিক। চলত নানা অবৈধ কাজ। ওই রিহাব সেন্টারের মালিকের স্ত্রী এই অভিযোগ সকলের সামনে আনেন এবং থানায় জানান। এর পরেই ক্ষোভে ফেটে পড়ে এলাকাবাসী। শুরু হয় শোরগোল! সকাল থেকেই এই ঘটনায় উত্তপ্ত এলাকা!
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post