শুভজিৎ মাখাল:

তার সত্ত্বেও লক্ষ্য পুরোণ করতে পারে না। যারা পারেন তারা তাদের চর্বি জড়ানোর প্রক্রিয়া বন্ধ করে দিলে কিছু সময় পর সেই আগের যায়গায় ফিরে যায়। যেই যায়গায়টি শুধরাতে হবে।সেটি হলো জীবদেহের রাসায়নিক রূপান্তর অথবা মেটাবলিজম (metabolism) ঠিক রাখা। মেটাবলিজম হলো আমাদের দেহে সংঘটিত রাসায়নিক পদার্থ যেগুলি আমাদের জীবিত রাখতে সাহায্য করে। মেটাবলিজম পক্রিয়া মন্থর হয়ে গেলে অনেক সমস্যা দেখা দেয় যেমন সারাদিন ক্লান্তি, মাথা ব্যাথা,ওজন তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পাওয়া ও ডিপ্রেশন ইত্যাদি।
যে ভুলগুলি করলে মেটাবলিজম কমে যায় সেগুলি হলো :-
• ) প্রোটিন যুক্ত খাবার না খাওয়া
•) রাতের ঘুম প্রাধান্য না দেওয়া
•) অতিরিক্ত চিনি ও মিষ্টি জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া
•) স্থুলতাকে প্রশ্রয় দেওয়া ইত্যাদি।

তাহলে করনীয় কি ???
১) দিনের প্রত্যেকটি খাবারে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি রাখা। যখন আমরা খাবার খাই সাময়িক ভাবে আমাদের মেটাবলিজম দ্রুত হয় কিছু সময়ের জন্য, এটিকে বিজ্ঞানের ভাষায় (থার্মিক ইফেক্ট) বলা হয়। প্রোটিন যুক্ত খাবার থার্মিক ইফেক্ট বাড়িয়ে অনেকক্ষণ ধরে রাখে যার ফলে থার্মিক ইফেক্ট কমে যায়না। প্রোটিনকে মেটাবলাইজ করতে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ এনার্জি ব্যয় হয়, যার তুলনায় শর্করা অথবা কার্বোহাইড্রেট খাবারের প্রতি শরীর ৫ থেকে ১০ শতাংশ এনার্জি ব্যয় করে ও চর্বি জাতীয় খাবারে ০ থেকে ৩ এনার্জি ব্যয় করে।
২) হেভি ওয়েট ট্রেনিং নিয়মিত করুন। ওয়েট ট্রেনিং নিয়মিত করলে শরীরের পেশী ও শক্তি বৃদ্ধি পায়। আমাদের শরীরের পেশী চর্বির তুলনায় মেটাবলিকালি বেশি সক্রিয়। হেভি ওয়েট ট্রেনিং ফলে সারা দিন মেটাবলিজম চূড়ায় থাকে।
৩) সারাদিন প্রচুর জল পান করুন। জল খাওয়ার পরিমাণ ভালো রাখলে মেটাবলিজম বৃদ্ধি পায়। একটি পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে ৫০০ মিলি জল পান করাতে মেটাবলিজম প্রায় ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল। এইগুলো ছাড়া পর্যাপ্ত ঘুম নিয়মিত রুটিনে রাখতে হবে।।।।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post