রাজকুমার দাস: নিজেদের স্টাইল কে এক নিমেষে পরিবর্তন করতে বর্তমান যুবক যুবতী তো বটেই সকল বয়সী মানুষদের মধ্যে একটা স্টাইল সচেতন লক্ষ্য করা যায়। আর রূপচর্চা হোক কিংবা কেশ বিন্যাস সবকিছুই এখন হাতের মুঠোয়। ঠিক যেমন ভাবে আপনার যেকোনো লুক দিতে পারদর্শী সালোন এর স্টাইলিস্ট রা। তেমনি এক ফ্যামিলি সালোন গরিয়াহাটের “ইকরা”-তাঁদের শালনের প্রথম জন্মদিন পালন করলেন কেক কেটে।
উপস্থিত ছিলেন শহরের নামজাদা বহু সাংস্কৃতিকব্যাক্তিত্ব তথা মডেল, অভিনেত্রী, স্টাইলিস্ট , সমাজসেবী থেকে শুরু করে অসংখ্য সেলিব্রেটি ও ফ্যাশন ডিজাইনার প্রমুখ। আর আন্তরিকতা ময় ভাবে সকলকে অভিনন্দন জানাতে প্রস্তুত ছিল কর্ণধার বিধান সাহা ও অনিন্দিতা দাশগুপ্ত। ছিল সংবর্ধনা জানানোর পর্ব ও। নতুন ঝা চকচকে এই সালোন এর গ্রাহক থেকে শুভাকাঙ্খী সকলেই এই জন্মদিন এর আসরে উপস্থিত থেকে এক সুন্দর সন্ধ্যা উপভোগ করলেন। ইকরা র এইচ আর অভিজিৎ ও নীলা র যুগ্ম পরিচালনায় ইকরা র অনুষ্ঠান বেশ সুচারু ভাবে এগিয়ে চলেছে।
আরো পড়ুন Lakshmir Bhandar: ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’কে নিয়ে বিশেষ পরিকল্পনা নবান্নের
শহরের চারটি সেন্টার তো আছেই,আগামী দিনে এর প্রসার আরও বাড়তে চলেছে বলে জানান কতৃপক্ষ যা স্টাইলের যুগলবন্দী মানুষের কাছে তো বটেই ফ্যাশন জগতে ও একটা লম্বা রেসের ঘোড়া হিসাবে ইকরা এগিয়ে যেতে পারবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। এই ভাবে এগিয়ে চলুক ইকরার সুগম পথ। যেখানে মানুষকে স্বচ্ছতার সাথে সুস্থ পরিবেশে একটুকরো আনন্দ দিতে যেন পারে সর্বদা।শুধু ব্যবসা বাণিজ্যের জন্য নয় মানুষের কর্ম ও তারা যোগাচ্ছে নতুন দের কাজ দিয়ে। চলছে একাডেমি র ট্রেনিং ও,যারা নিজেদের পায়ে দাঁড়াতে সক্ষম হবে এইখানে কাজ শিখে।যে রাঁধে সে চুল ও বাঁধে, সেই প্রবাদ কে সত্যি করেছেন অনিন্দিতা দেবী।তাই একবছর শুধু নয় জন্মদিন পালন হোক বছর বছর ধরে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post