নিজস্ব সংবাদদাতা , পূর্ব বর্ধমান:-পূর্ব বর্ধমান জেলার, মেমারি বিদ্যাসাগর স্মৃতি বিদ্যামন্দির শাখা ২ বিদ্যালয়ের ছাত্র ও মেমারি পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইলামপুর নিবাসী শুভ্রদীপ ঘোষ বাংলা তথা দেশের কাছে মুখ উজ্জ্বল করলো। ২০২৩ নীট পরীক্ষায় ৭০১ নম্বর পেয়ে ১৯৩ অল ইন্ডিয়া র্যাঙ্ক অর্জন করে সাড়া ফেলেছে। তার এই র্যাঙ্কে পিতামাতা সহ বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক শিক্ষিকা আনন্দিত। শুভ্রদীপ ঘোষ উক্ত উল্লেখিত বিদ্যালয় থেকেই মাধ্যমিক পাশ করে ২০২১ সালে ৬৮৮ নম্বর পেয়ে রাজ্যে দশম স্থান অর্জন করে, ২০২৩ এ উচ্চমাধ্যমিকে ৪৭৭ নম্বর পায় এবং নীট পরীক্ষায় ১৯৩ অল ইন্ডিয়া র্যাঙ্ক।
তার ইচ্ছা ভুবেনশ্বর অল ইন্ডিয়া মেডিকেল সাইন্স থেকে এমবিবিএস পড়ার । শুভ্রদীপ পড়াশোনার বাইরে ফুটবল খেলতে ও রবীন্দ্র সংগীত গাইতে পছন্দ করে। উল্লেখ্য শুভ্রদীপের দাদা শঙ্খদীপ ঘোষ মেমারি বিদ্যাসাগর স্মৃতি বিদ্যামন্দির বিদ্যালয় থেকেই সাত বছর আগে ৬৬৬ নম্বর পেয়ে মাধ্যমিক পাশ করে এবং উচ্চমাধ্যমিকে ৪৮১ নম্বর পেয়ে রাজ্যে দশম স্থান অর্জন করেছিল এবং তৎকালীন সময় জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় মেডিকেলে ১৩৭৫ র্যাঙ্ক করে এবং কলকাতা ইএসআই জোকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস করে ইন্টার্নশিপ করছে।
কৃতী দুই ভাই শুভ্রদীপ- শঙ্খদীপের বাবা প্রদীপ কুমার ঘোষ মেমারি বিদ্যাসাগর স্মৃতি বিদ্যামন্দির শাখা ২ বিদ্যালয়ের বোটানি শিক্ষক এবং মা গৃহবধূ। বাবা-মায়ের প্রচেষ্টা ও বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের আন্তরিক সহযোগিতায় শুভ্রদীপ এই সাফল্য অর্জন করে বলে দাবি করেন সকলে । বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুব্রত মুখার্জী ছাত্র শুভ্রদীপ-কে নিয়ে গর্বিত এবং এই ছাত্রকে সামনে রেখে বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের আরও ভালো সাফল্য পেতে উদ্বুদ্ধ করবেন বলে জানান।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post