নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান:- সাধারণ ছেলেদের আধুনিক উন্নততর শিক্ষার ব্যবস্থা করে গোটা রাজ্যে পথ দেখাচ্ছে পূর্ব বর্ধমান জেলার,সেহারা বাজার রহমানিয়া আল আমিন মিশন। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার শিক্ষক ও চাকুরিজীবীর সঙ্গে সঙ্গে ভালো মানুষ কি ভাবে মিশন থেকে তৈরি হবে তার প্রশিক্ষণ শুরু করেছে । নৈতিক শিক্ষার জন্য ইসলামি তালিম ব্যবস্থা করেছে । মিশনের সম্পাদক হাজি কুতুবুদ্দিন সাহেব বলেন, আমরা চাই ঈমানদার ডাক্তার ,ইমানদার ইঞ্জিনিয়ার,ঈমানদার চাকুরীজীবি ও ঈমানদার ব্যবসায়ী তৈরী করতে । সেহারাবাজার রহমানিয়া আল আমিন মিশনের উদ্যোগে শুরু হচ্ছে ছাত্রদের মেডিকেল ও ইঞ্জিনিয়ারিং এ কোচিং। সঙ্গে সঙ্গে উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানাধিকারী হওয়া ছাত্রদের মঞ্চে সংবর্ধনা দেয়া হয়।
প্রতিটি অতিথিকে উত্তরীয় , মোমেন্ট ও একটি গাছের চারা প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সদর দক্ষিণ মহকুমা শাসক কৃষ্ণেন্দু মন্ডল, বিশিষ্ট সাহিত্যিক ডঃ রমজান আলি, সি আই সি সুব্রত ঘোষ , অফিসার ইনচার্জ (খন্ডঘোষ) সুব্রত বেরা সহ অনেক বিশিষ্ট অতিথিরা। সেহারাবাজার রহমানিয়া আল আমিন মিশন খুব সাধারণ মানের ছেলেদেরকে নিয়ে উন্নত আধুনিক কোচিং করিয়ে তাদেরকে উচ্চ শিক্ষার বৃত্তে পৌঁছে দিচ্ছে এক কথায় বলাই যায়। অনুষ্ঠানের উদ্বোধক সদর দক্ষিণ মহকুমা শাসক কৃষ্ণেন্দু মন্ডল বলেন, আধুনিক শিক্ষা অর্জন করতে হবে তার সঙ্গে ভালো মানুষও হতে হবে ।দেশের দশের কথা ভাবতে হবে ।সেহারাবাজার রহমানিয়া আল আমিন মিশনের উদ্যোগ কে সাধুবাদ জানিয়েছেন। সি আই সুব্রত ঘোষ ছেলেদের প্রতিভা খুঁজে সেই বিষয়ে উৎসাহ দানের কথা বলেন । সাহিত্যিক রমজান আলি ছাত্রদের উন্নত ও আধুনিক শিক্ষার সঙ্গে ভালো মানুষ হওয়ার আহব্বান জানান । অফিসার ইনচার্জ (খণ্ডঘোষ ) সুব্রত বেরা মিশনের কর্মকান্ডের ভুয়সী প্রশংসা করেন । মিশনের পক্ষে সভাপতি হাজি বদরুল আলম ,প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ সেলিম ও হাজি মৌলানা আসরফ আলি উপস্থিত ছিলেন ।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post