সুরশ্রী রায় চৌধুরী: ইন্ডিয়ান আইডলে সাফল্যের পর বুধবার বাড়ি ফিরেছেন দেবস্মিতা রায়। ইন্ডিয়ান আইডল ১৩-এ প্রথম রানার আপ হয়েছেন বনগাঁ শহরের কোড়ার বাগানের বাসিন্দা দেবস্মিতা রায়। এর আগে ইন্ডিয়ান আইডল সিজন ১২-এ প্রথম রানার আপ হয়েছিলেন বনগাঁ শহরের পশ্চিমপাড়ার বাসিন্দা অরুণিতা কাঞ্জিলাল। পরপর দু বার ইন্ডিয়ান আইডলে বনগাঁর সাফল্যে খুশি বনগাঁর বাসিন্দারা।
বুধবার বাড়ি ফেরার পর থেকেই অভিনন্দনের বন্যায় ভেসে যাচ্ছেন তিনি। তার বাড়িতে গিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়ে আসছেন তার ভক্তরা। তাঁদের জন্য করা হয়েছে মিষ্টিমুখের ব্যবস্থা। গোটা পাড়ায় কার্যত সাজ-সাজ রব। ছোট থেকেই সাংগীতিক পরিমণ্ডলে বড় হয়েছেন দেবস্মিতা। তাঁর বাবা দেবু রায় পেশায় সংগীতের শিক্ষক। তাঁর কাছেই দেবস্মিতার সংগীতের হাতেখড়ি। মা মিতা রায় গৃহবধূ। মেয়ের অভাবনীয় সাফল্যে গর্বিত বাবা-মা।
বনগাঁ কুমুদিনী স্কুল থেকে পড়াশোনা করার পর কলকাতা সরোজিনী নায়ডু কলেজে পড়াশোনা করেছে দেবস্মিতা। প্রথমে দমদমে অডিশন দিয়েছিল। মোট ৬টি অডিশন পেরিয়ে তারপর মূল অডিশনে পৌঁছেছে দেবস্মিতা। মুম্বইতে গিয়ে সকলের মন জয় করে ইন্ডিয়ান আইডল ১৩-এ প্রথম রানার আপ হয়েছেন দেবস্মিতা রায়। আগামিদিনে প্লেব্যাক সিঙ্গার হিসাবে দেশ-বিদেশের মানুষকে ভাল গান উপহার দিতে চান দেবস্মিতা।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post