নিউজ ডেস্ক: শারদ উৎসবের প্রাক্কালে অনুষ্ঠিত হল আন্তর্জাতিক ভার্চুয়াল প্রর্দশনী “ইম্যাসিপেশন অফ ভিশন” । সমগ্র অনুষ্ঠানের আয়োজনে রয়েছে সঙ্গীত শিল্পী ও চিত্রকর সৌমিতা সাহা দ্বারা পরিচালিত ” আর্ট অ্যাফিসিওনেডো ” গোষ্ঠী।সৌমিতা সাহার পরিচালনায় আর্ট অ্যাফিসিওনেডো আন্তর্জাতিক গষ্টি আয়োজিত এই আন্তর্জাতিক ভার্চুয়াল প্রর্দশনী শুরু হতে চলেছে ১৬ই সেপ্টেম্বর ২০২২ থেকে।
এই ভার্চুয়ালে প্রর্দশনীতে অংশগ্রহণ করেছেন মেক্সিকো, ইতালি,বাকু,পেরু, ভেনিজুয়েলা, তাইওয়ান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ অন্যান্য দেশের সুপ্রতিষ্ঠিত শিল্পীরা। তাদের কেউ জীবনের বেশির ভাগটাই কাটিয়েছেন শিল্পের সাধনায়, কেউ বা নাম তুলেছেন গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে। এই প্রর্দশনীর প্রযোজনা করছেন গায়ক ও প্রযোজক সর্বজিত ঘোষ। সহযোগী নিবেদক এস আর এল মোশন পিকচার্স ও মেলো টিউন্স। বাঙালি পরিচালক ও প্রযোজকের কাছে শারদ উৎসবের সময়টা উদযাপন সময়। সৃজনশীল বাঙালি পরিচালক সৌমিতা আর প্রযোজক সর্বজিতের কাছে শিল্পের উদযাপন শারদীয়ার আমেজকে দেয় এক অন্য মাত্রা।
প্রর্দশনীতে অংশগ্রহণ করেছেন মেক্সিকোর মায়রা মনেটেগ্ৰো,আলেজ্যান্ড্রো ভন গোয়ানা, তাইওয়ানের এমিলি শিহ, লিন হুই চুয়ান, পেরুর রেবেকা ডোরিক, ভেনিজুয়েলার ড. ঈভোনে পারা তাপিয়া, বাকু শহরের লেইলা আফানদিয়েভা,ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রবাসী ভারতীয় ড. মহিমা গুপ্তা। ড. গুপ্তা শিল্প বিভাগে ইতিমধ্যেই তুলেছেন গিনেস বুকে নাম। প্রর্দশনীর অনবদ্য প্রাপ্তি দুই খুদে শিল্পীর কাজ। বাকুর লেইলার কন্যা ৫ বছরের আয়লা আফানদিয়েভার কাজ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ড. মহিমা গুপ্তার ৮ বছরের শিশু কন্যা অনিকা গুপ্তার কাজ।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post