কল্যান দত্ত, পূর্ব বর্ধমান: সোমবার বিশ্ব আদিবাসী দিবস। এই বিশ্ব আদিবাসী দিবস উপলক্ষে গোটা রাজ্য জুড়ে আয়োজিত হয়েছে নানা ধরণের কর্মসূচি। পূর্ব বর্ধমান জেলাও এর ব্যতিক্রম নয়। বিশ্ব আদিবাসী দিবস উপলক্ষে জামালপুর ব্লক অফিস থেকে কিছু জাতিগত শংসাপত্র বিতরণ করা হয় ওই এলাকার তপশিলি জাতি ও উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে।
আরো পড়ুন কন্যাশ্রী প্রকল্পের সেরার সেরা আলিপুরদুয়ার!
জানা গেছে, এদিন প্রায় আটশো বিরানব্বই জন মানুষের হাতে এই জাতিগত শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয়। এদিন শংসাপত্র প্রদান কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক অলোক কুমার মাঝি, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মেহেমুদ খান, বিডিও শুভঙ্কর মজুমদার, সহ সভাপতি দেবু হেমব্রম সহ অন্যান্য অনেকেই।
বিধায়ক অলোক কুমার মাঝি এদিন জানান, “প্রতীকী ভাবে কয়েকজনকে শংসাপত্র তুলে দেওয়া হলেও বাকিদের প্রত্যেকের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভিআরপি’রা এই শংসাপত্র উপভোক্তাদের হাতে তুলে দেবেন। মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর অনুপ্রেরণায় রাজ্য সরকারের তত্ত্বাবধানে সাধারণ মানুষ অনেক সুযোগ সুবিধা পেয়ে থাকেন। আশা করব নতুন এই প্রকল্প সাধারন মানুষের অনেক উপকারে আসবে।”
আরো পড়ুন শেষ সপ্তাহে সুষ্ঠ অধিবেশনই লক্ষ্য কেন্দ্রের, একাধিক ইস্যুতে ফের খাড়গের ঘরে একজোট হবে বিরোধীরা
অপরদিকে জামালপুর ব্লক সভাপতি মেহেমুদ খান বলেন, “সোমবার বিশ্ব আদিবাসী দিবসে জাতিগত শংসাপত্র গোটা পশ্চিমবাংলা জুড়ে দেওয়া হচ্ছে সেই মতো জামালপুর ব্লকের পক্ষ থেকেও দেওয়া হলো। এখনও যারা বাকি রয়ে গেলেন, তাদের পঞ্চায়েত সদস্য- সদস্যরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে পৌঁছে দেবেন জাতিগত শংসাপত্র। মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় যা বলেন, বাংলার মানুষের জন্য তিনি তা করে দেখান”।
তাছাড়া এদিন এও জানা গেছে, প্রতিটি গ্রামের পঞ্চায়েতে জাতিগত শংসাপত্র বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রতিটা মানুষের হাতে তুলে দেওয়ার দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়েছে।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post