নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: মানি লন্ডারিং মামলায় আটকে পড়া বলিউড অভিনেত্রী জ্যাকলিন ফার্নান্দেসের (Jacqueline Fernandez) ঝামেলা বেড়েই চলেছে। ২০০ কোটি টাকার চাঁদাবাজি-কাম-জালিয়াতির মামলায় পুলিশ আট ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করার পরে অভিনেত্রী দিল্লি পুলিশের অর্থনৈতিক অপরাধ শাখা (EOW) অফিস ছেড়ে চলে যান। মামলাটি কোটিপতি ঠগ সুকেশ চন্দ্রশেখরের সাথে সম্পর্কিত, যিনি বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।
সকাল ১১টার দিকে জ্যাকলিন ইওডব্লিউ অফিসে পৌঁছান, কিন্তু তিনি মিডিয়ার সঙ্গে কথা না বলে সোজা ভেতরে চলে যান। তার সঙ্গে ছিলেন তার আইনজীবী। এই ক্ষেত্রে, অভিনেত্রীকে তার সহকর্মী পিঙ্কি ইরানির মুখোমুখি হতে হয়েছিল। EOW ইউনিট প্রশ্নের একটি দীর্ঘ তালিকা প্রস্তুত করেছিল।
একটি EOW সূত্র জানিয়েছে, তাকে চন্দ্রশেখরের সাথে তার সম্পর্ক এবং তার কাছ থেকে তিনি যে উপহার এবং অর্থ পেয়েছেন সে সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। ইরানি ও ফার্নান্দেজ দুজনেই মুখোমুখি হন। তাকে আরও জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে তিনি এবং তার পরিবারের সদস্যরা চন্দ্রশেখরের কাছ থেকে কত টাকা পেয়েছেন?
সূত্রটি বলেছে, “আমরা জিজ্ঞাসা করেছি যে চন্দ্রশেখর একজন প্রতারক তা জানার পরেও কেন তিনি তার সাথে যোগাযোগ করেছিলেন। কেন তিনি তার পরিবারকে আর্থিক সংকট থেকে বের করে আনতে তার সাহায্য নিয়েছিলেন জ্যাকলিন কথিতভাবে স্বীকার করেছেন যে চন্দ্রশেখর তার পরিবারকে সাহায্য করেছিলেন। তিনি আরও বলেন, চন্দ্রশেখর তাঁকে কিছু উপহারও দিয়েছিলেন।”

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post