নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান:- পূর্ব বর্ধমানের জামালপুরে সেলিমাবাদ হাই স্কুল দেখতে দেখতে পঞ্চাশ বছর। সেই সুবর্ন জয়ন্তী উপলক্ষ্যে দুদিন ব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ৪ ও ৫ এপ্রিল এই দুদিন ধরে চলবে অনুষ্ঠান । মঙ্গলবার সকালে প্রভাতফেরি অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয়। পরে বিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলন করেন প্রধান শিক্ষক ভোলানাথ কর্মকার। এই অনুষ্ঠানে অতিথী হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, সদর দক্ষিণ মহকুমা পুলিশ আধিকারিক সুপ্রভাত চক্রবর্তী,বিধায়ক অলোক কুমার মাঝি,পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ভুতনাথ মালিক, ব্লকের বিডিও শুভঙ্কর মজুমদার,পূর্তের কর্মাধক্ষ্য তথা তৃণমূলের ব্লক সভাপতি মেহেমুদ খান, জামালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক ইনস্পেকটার রাকেশ সিং,জামালপুর- ১ পঞ্চায়েত প্রধান ডলি নন্দী, উপ প্রধান সাহাবুদ্দিন মন্ডল বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্নের সদস্য অলিউল্লা খান, প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক শক্তিপদ সাঁতরা সহ বিদ্যালয়ের বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষক শিক্ষিকারা।
অতিথীদের চন্দনের ফোঁটা, উত্তরীয়, ফুলের তোড়া ও সুন্দর একটি মোমেন্ট দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্যদিয়ে মূল অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয় মঙ্গলবার। বিধায়ক থেকে পঞ্চায়েত সমিতি ও পূর্তের কর্মাধক্ষ্য সকলেই বিদ্যালয়ের বর্তমানে যে শ্রীবৃদ্ধি ও সাফল্য তার প্রশংসা করে বর্তমান সরকারের শিক্ষা নীতি এবং বিদ্যালয়ে নানা প্রকল্পের কথা তুলে ধরেন যার ফলে রাজ্য জুড়ে লক্ষ লক্ষ পড়ুয়া উপকৃত হচ্ছেন। বিডিও শুভঙ্কর মজুমদার তিনিও বিদ্যালয়ের যে অভাবনীয় উন্নতি তার প্রশংসা করেন। দুদিন ধরে চলবে অনুষ্ঠান, নাচ, গান, আবৃত্তি নাটক সহ নানা সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। কলকাতা থেকে শিল্পীরা আসবেন অনুষ্ঠান করতে। বেশ কিছু গুণী মানুষদের সম্বর্ধিতও করা হবে। সুবর্ন জয়ন্তী অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে ‘নব দিগন্ত’ নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করেন বিডিও শুভঙ্কর মজুমদার।অনুষ্ঠানটি সুন্দর ভাবে পরিচালনা করেন শ্যামাপ্রসাদ চৌধুরী ও জাহাঙ্গীর আলম। এই অনুষ্ঠান ঘিরে শিক্ষক শিক্ষিকা ও ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে একটা আবেগ কাজ করছে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post