সুরশ্রী রায় চৌধুরী: মাত্র ১৮ বছর বয়সে র্যাম্পে হাঁটলেন অভিনেতা যিশু সেনগুপ্তের কন্যা সারা। ইউরোপের বিলাসবহুল ফ্যাশন সংস্থার মডেল হয়ে র্যাম্পে হাঁটলেন সারা। বিশ্বের বাছাই করা ১০০ মডেলের মধ্যে উঠে এসেছে তাঁরও নাম। এই খবরটি প্রথম শেয়ার করেন পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়। তাঁর পরিচালিত ‘উমা’(২০১৮) ছবিতে অভিনয় করেছিল সারা।
ফেসবুক পোস্টে সৃজিত লিখেছিলেন, “আমার ছোট্ট উমা! ক্রিশ্চিয়ান ডিওর মডেল হিসাবে মনোনীত হয়েছে সে! বিশ্বের এত মডেল যে জায়গায় আসার জন্য প্রতীক্ষা করে থাকেন, সেখানে এসেছে আমাদের উমা। অবিশ্বাস্য আত্মবিশ্বাস নিয়ে সে হাঁটল র্যাম্পে। সবটাই সে করেছে নিজের চেষ্টায়। আমি গর্বিত, গর্বিত গর্বিত!!!” সেই পোস্টের নীচে অভিনন্দন জানিয়েছেন টলিউডের তারকারা। মন্তব্য করেছেন সারার মা, অভিনেত্রী নীলাঞ্জনা সেনগুপ্তও। সৃজিতকে ট্যাগ করে হৃদয় চিহ্ন এঁকে তিনি লিখলেন, ‘‘প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছিল ‘উমা’ থেকেই।’’
মুম্বইয়ে গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়ার সামনে তখন অন্য আলোর রোশনাই। রঙিন, দীর্ঘ র্যাম্প, বিপুল আয়োজন। সবই ছিল ইউরোপের বিলাসবহুল ফ্যাশন সংস্থা ‘ক্রিশ্চিয়ান ডিওর’-এর তরফে।সেখানেই একমাত্র বাঙালি হিসাবে হেঁটে তাক লাগিয়েছেন সারা সেনগুপ্ত। যাতে গর্বিত গোটা টলিউড। কলকাতায় সুপারমডেল নয়নিকা চট্টোপাধ্যায়ের কাছে কিছু দিন তালিম নিয়েছিলেন সারা।
বৃহস্পতিবারের ফ্যাশন শোয়ে উপস্থিত ছিলেন দেশ-বিদেশের বহু তারকা। বলিউডের রেখা থেকে শুরু করে অনুষ্কা শর্মা, সোনম কপূর, অনন্যা পণ্ডে, ক্রিকেটার বিরাট কোহলী, এমনকি, ছিলেন অম্বানীরাও। আমন্ত্রিত ছিলেন বিশ্বের শীর্ষ সুপারমডেল বেলা হাদিদ এবং জিজি হাদিদও। তাঁদের সামনে সারার মতোই প্রথম বার র্যাম্পে হেঁটেছেন বলিউড অভিনেতা অর্জুন রামপালের কন্যা মায়রা। তিনিও গর্বিত পিতা হিসাবে মেয়ের ছবি দিয়ে সুখবর ভাগ করে নিয়েছেন সমাজমাধ্যমে।
তবে একমাত্র বাঙালি হিসাবে র্যাম্পে হেঁটে বাংলাকে গর্বিত করেছে সারা সেনগুপ্ত।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post