সুরশ্রী রায় চৌধুরী : ফের কলকাতার মেয়র হলেন ফিরহাদ হাকিম। চেয়ারম্যান করা হল মালা রায়কে। এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে এই ঘোষণা করলেন তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সী। আজ নবনির্বাচিত কাউন্সিলরদের নিয়ে বৈঠকে বসলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । দক্ষিণ কলকাতার মহারাষ্ট্র ভবনে দলের নেতাদের সঙ্গে ওই বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলে দিলেন, ”এত শান্তিপূর্ণ নির্বাচন ভারতে কোথাও করে দেখাতে পারবেন না। রাজ্য নির্বাচন কমিশন ও কলকাতা পুলিশকে ধন্যবাদ এত শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার জন্য। যত জিতব, তত নম্র হবে। অহংকারের জায়গা তৃণমূলে নেই।”
আরো পড়ুন হেলমেটহীন বাইক আরোহীদের গোলাপ ফুল উপহার দিয়ে সচেতনতার বার্তা পুলিশের
তিনি যে নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছেন, তা স্পষ্ট করে দিলেন তৃণমূল নেত্রী। এদিনই কলকাতার মেয়রের নাম ঘোষণা হবে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অবশ্য সেই ঘোষণা করেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি এদিন বলেন, ”সবাইকে হয়তো জায়গা দিতে পারব না। ৪০ জন নতুন মুখ এসেছে। তাদের সবাইকে ভালো করে কাজ শিখতে হবে। মনে রাখবেন ভালো কাজ করলে মানুষ প্রশংসা করবে। খারাপ কাজ করলে ভুল বার্তা যাবে। আজ থেকেই এলাকা ক্লিন করতে শুরু করবেন। যদিও আপনাদের শপথ এখনও হয়নি। সব হোর্ডিং, পোস্টার খুলে ফেলতে হবে। এর পর রাস্তা ক্লিয়ার, রং করা, নিকাশি দেখা, ডেঙ্গু সব বিষয়ে দেখতে । আগামী ৬ মাস বাদেই রিপোর্ট কার্ড নেব।”
আরো পড়ুন জানুয়ারির শুরুতেই রাজ্যে ফের শুরু হচ্ছে Duare Sarkar
কাউন্সিলরদের উদ্দেশ্যে তাঁর বার্তা, ”রাস্তায় এদিক ওদিক চেয়ে যাবেন। কোথায় লাইট নেই, কোথায় রাস্তা খারাপ দেখবেন। পিচের ওপর পিচ তুলে মাঝেরহাট সেতু গেছে। টাকা এত সস্তা নয়। কথা কম, কাজ বেশি করবেন। দল এখন অনেক কঠোর। সবাইকে সব দেওয়া যায় না। ৪২% মহিলা প্রার্থী দেওয়া হয়েছিল। তৃণমূলের সম্পর্ক আসলে মাটির সঙ্গে। যখন তৈরি করেছিলাম তখন থেকেই মা মাটি মানুষের কথা বলেছি।”
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post