দেবশ্রী মুখার্জী: ২২ শে মার্চ সর্বভারতীয় মহিলা পরিচালিত সাধারণ মহিলা ও বালিকা দের মধ্যে বিজ্ঞান প্রচার ও বিজ্ঞান মনস্ক করে তোলার সংস্থা ‘শক্তি’ এর প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপনে এদের কলকাতা শাখা – ‘কলকাতা নিবেদিতা শক্তি’ (স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা) দ্বারা যাদবপুরে ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দি কাল্টিভেশন অফ সাইন্স এর মহেন্দ্রলাল সরকার সভাগৃহে সংবর্ধনা প্রদান ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় ৷ সমাজে পিছিয়েপড়া শ্রেণীর নরীদের স্ব নির্ভর করতে ও বিজ্ঞান মনোস্কতা বৃদ্ধিতে সর্বদা সক্রিয় এই সংস্থার সদস্যারা ৷ অধিকাংশ বিজ্ঞানী নারীদের দ্বারা পরিচালিত এই সংস্থা সমাজে অসহায়- পিছিয়েপড়া নারীদের ও বালিকাদের সহায়তায় সর্বদা অগ্রসর থাকে ৷
এই সংস্থা দ্বারা আয়োজিত অনুষ্ঠানে সমাজে নিজ জগতে প্রতিষ্ঠিত হয়েও সামাজিক দায়বাদ্ধতা থেকে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর সামাজিক উন্নতি সাধনে যে সব বিশিষ্ট নারীরা কাজ করে চলেছেন তাদের মধ্যে প্রথিতযশা বিজ্ঞানী প্রফেসর ডঃ চন্দ্রিমা সাহাকে শক্তি প্রেরণা সম্মান, সমাজসেবী মঞ্জু মিত্রকে নিবেদিতা শক্তি সমাজ কল্যাণ সম্মান , আনুবাদিকা ও লেখিকা বিদ্যা রত্নাকর পাইকে নিবেদিতা শক্তি সাহিত্য কল্যাণ সম্মান দ্বারা বিশেষ ভাবে সম্মানিত করা হয় ৷ এছাড়াও সংস্থা থেকে তিলজলা বালিকা বিদ্যালয়ের দুঃস্থ মেধাবী ছাত্রী রুমি শ্বাসমল কে স্ব-শক্তি সাপোর্ট প্রদান করা হয় যাতে আগামী দিনে তার শিক্ষা লাভের পথ দীর্ঘায়িত হয় ৷
এছাড়াও ৭ থেকে ১৭ বছরের বালিকাদের বিজ্ঞান শিক্ষার আলোতে আলোকিত করতে কলকাতা নিবেদিতা শক্তির আরেকটি বিভাগ- ‘বিজ্ঞানিকা শক্তি’ কাজ করে চলেছে। অনুষ্ঠানে উক্ত বিভাগের মেয়েরা মঞ্চে সঙ্গীত ও নৃত্য পরিবেশন করে ও উপস্থিত অতিথিদের প্রশংসার দাবিদার হয় ৷ অনুষ্ঠানটির সফলতায় বিশেষ ভাবে অংশ নেন ‘কলকাতা নিবেদিতা শক্তি’ সংস্থার উপদেষ্টা ডঃ স্বপ্না মুখার্জী, প্রেসিডেন্ট ডঃ শম্পা দাস , সেক্রেটারী ডঃ পৃথা ভট্টাচার্য, শ্রীমতী মণিকা বড়ুয়া, কোষাধ্যক্ষ সোমা রায়, সঞ্চালিকা ডঃ রাখী রায় ও অষ্টমী শর্মিষ্ঠা, পম্পা বসু, ডাঃ সুচিত্রা মজুমদার, নীনা মিত্রা, গোপা দে সহ ন্যাশনাল ভাইস প্রেসিডেন্ট ডঃ ঋতা ভটাচার্য্য, নেশনাল গভর্নিং বোর্ড মেম্বার শ্রীমতী সোমা দাশগুপ্ত সহ সংস্থার অন্যান্য সদস্যাবৃন্দরা।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post