নিজস্ব প্রতিবেদন : প্রাক্তন স্ত্রী কঙ্কনা সেন শর্মাকে নিয়ে মুখ খুললেন রণবীর শোরে। তিনি বলেন, কঙ্কনার সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছে, এটা ঠিক কিন্তু তার প্রভাব ছেলের উপর পড়তে দেননি কখনও। বাবা-মায়ের সম্পর্কের তিক্ততা বা তাঁদের বিচ্ছেদ কোনওভাবেই যাতে হারুনের (ছেলে) উপর না পড়ে, তার জন্য তিনি এবং কঙ্কনা একযোগে চেষ্টা চালিয়ে যান। ফলে বিচ্ছেদে প্রভাব ছেলের উপর তাঁরা কোনওভাবেই পড়তে দেন না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দেন রণবীর।
ভবিষ্যতে কঙ্কনা সেন শর্মার সঙ্গে তিনি আর কোনও কাজ করবেন কি না, সে বিষয়েও রণবীর শোরেকে প্রশ্ন করা হয়। যার জবাবে রণবীর শোরে জানান, ভবিষ্যতে হয়ত তাঁরা আর কোনও প্রজেক্টে একযোগে কাজ করবেন না। প্রসঙ্গত অভিনয়ের পাশাপাশি ‘আ ডেথ ইন গুঞ্জ’ নামে একটি ছবি পরিচালনা করেন কঙ্কনা সেন শর্মা। সম্পর্কে ছেদ পড়ার পরও কঙ্কনার ওই প্রজেক্টে ছিলেন রণবীর শোরে।
আরও পড়ুন : ‘অন্তর্বাস ছাড়াই’ করতে হবে শ্যুট, Priyanka-কে রক্ষা করেন Salman
এ বিষয়ে জানাতে গিয়ে রণবীর বলেন, ‘আ ডেথ ইন গুঞ্জ’-এর জন্য যখন প্রস্তুতি শুরু হয়, তার কয়েকদিনের মধ্যেই তাঁরা পৃথক থাকবেন বলে স্থির করেন। ওই ছবির পর তাঁরা আর কোনও প্রজেক্টে একসঙ্গে কাজ করবেন কি না, সে বিষয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে বলেও জানান রণবীর শোরে। পাশাপাশি বর্তমানে একজন পরিচালকের সঙ্গে অভিনেতার যে সম্পর্ক হওয়া উচিত, তাই রয়েছে কঙ্কনা এবং তাঁর মাঝে। এমন মন্তব্যও করতে শোনা যায় অভিনেতাকে। প্রসঙ্গত আজা নাচলে, ট্রাফিক সগন্যাল, মিক্সড ডাবলস নামে বেশ কয়েকটি ছবিতে একসঙ্গে কাজ করেন রণবীর শোরে এবং কঙ্কনা সেনশর্মা।
আরও পড়ুন : প্রকাশ্যে তিক্ততা, ভাঙছে Sushmita, Rohman-র সম্পর্ক?
গত বছর অগাস্টে রণবীর শোরের সঙ্গে কঙ্কনা সেন শর্মার আইনি বিচ্ছেদ হয়ে যায়। যদিও ২০১৫ সাল থেকেই তাঁরা দুজনে পৃথক থাকতে শুরু করেন। ২০১৫ সাল থেকে পৃথক থাকার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরও, তাঁরা সবকিছু মিটিয়ে নিয়ে সংসার করার চেষ্টা করেছিলেন। যদিও সেই চেষ্টা ফলপ্রসূ হয়নি। সেই কারণেই তাঁরা বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন বলে স্পষ্ট জানান রণবীর শোরে।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post