নিজস্ব প্রতিনিধি, ব্যারাকপুর :- প্রয়াত নৈহাটির প্রাক্তন বিধায়ক তথা বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা: তরুণ অধিকারী। সোমবার সকাল ৭-৪৫ মিনিট নাগাদ নৈহাটির বাড়িতেই তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর। দীর্ঘদিন ধরে তিনি শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যায় ভুগছিলেন। তাঁর প্রয়ানে শোক প্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করলেন রাজ্যের সেচমন্ত্ৰী তথা নৈহাটির বিধায়ক পার্থ ভৌমিক, নৈহাটির পুরপ্রধান অশোক চট্টোপাধ্যায় ও সিআইসি সনৎ দে।
রাজ্যের সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিক বললেন, তরুণ দার হাত ধরেই তার ডানপন্থী রাজনীতিতে আসা। আমরা একজন অভিভাবক তথা সুপরামর্শ দাতাকে হারালাম। আজকের দিনে যার খুব প্রয়োজন ছিল। নৈহাটির ইতিহাস বলছে, ভরা বামজমানায় নৈহাটি কেন্দ্র থেকে ১৯৮৭ সালে সিপিআইএম প্রার্থী গোপাল বসুকে তিনি পরাজিত করেছিলেন। ১৯৯১ সালে তিনি বামফ্রন্ট প্রার্থী শ্যামল ভট্টাচার্যকেও হারিয়েছিলেন। ১৯৯৮ সালে ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছিলেন ডা: তরুণ অধিকারী। কিন্তু তিনি সিপিআইএম প্রার্থী তড়িৎ তোপদারের কাছে পরাজিত হয়েছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি খব একটা সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে ছিলেন না। তরুণ বাবুর অকাল প্রয়ানে নৈহাটিতে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post