নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান:- পূর্ব বর্ধমান জেলার,মেমারি এক ব্লকের কালসি এলাকায় গতানুগতিক চাষ ছেড়ে ড্রাগন চাষ করছেন এক চাষী। তিনি হলেন একজন শিল্পদ্যোগী, আবার একদিকে বড় চাষী। তিনি সবসময় নিত্য নতুন চাষে আগ্রহী। প্রায় তিন বিঘা জমিতে ড্রাগন চাষ করেছেন তিনি। চাষী হলেন এক সময়ের মেমারি ১ পঞ্চায়েত সমিতির প্রাক্তন সহ-সভাপতি তথা শিল্পোদ্যোগী ও চাষী আব্দুল আজিজ। তিনি একদিকে যেমন নিত্যনতুন চাষের উপযোগী যন্ত্রের উৎপাদক, আরেকদিকে এই ধরনের নিত্য নতুন চাষ করেন। চাষী আজিজ-এর থেকে জানা যায় এক বিঘা জমিতে ড্রাগন চাষ করতে লক্ষাধিক টাকা খরচ।
এক একটি গাছের চারার দাম ১০০ টাকার উপরে। তবে ড্রাগন চাষ ঠিকমতো করতে পারলে ভালো মুনাফা পাওয়া যায়। চাষী আজিজ অন্তত এই চাষ থেকে লাভের মুখ দেখেছেন। এই ড্রাগন ফল ঔষধি গুনসম্পন্ন এবং ক্যাকটাস গোত্রের গাছ থেকে এই ফল হয়। ড্রাগন ফলের উপকারিতা হিসেবে শরীরের বহু রোগের প্রকোপ থেকে মুক্ত হওয়া যায়। ত্বকের সমস্যা, চুলের সমস্যা, রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে, রক্তের শর্করার লেভেল নিয়ন্ত্রিত রাখতে, হৃদপেশী ও ধমনীর কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে, রক্তাল্পতা কমাতে, এন্টি অক্সিডেন্ট ক্যান্সারের পোস্ট তৈরিতে, চোখের গ্লুকোমা রোগ প্রতিরোধে, বাতের ব্যথা কমাতে, কোষের ক্ষত মেরামতে, হাঁপানির সমস্যা দূরীকরণে, ক্যালসিয়াম-পটাশিয়াম, কিডনি, হাড় ও দাঁতের সমস্যায় দারুণভাবে এই ফল উপকারী। কেউ যদি ড্রাগন চাষে আগ্রহী হন তিনি চাষের বিষয়ে সার্বিক সহযোগিতায় প্রস্তুত আছেন বলে জানান এবং তিনি গাছের চারা সরবরাহ করার কাজও করছেন।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post