ভারতবর্ষের শ্রেষ্ঠ সংগ্রাহক লিটিল ম্যাগাজিনের সম্পাদক সন্দীপ দত্ত মাত্র ৭১ বছর বয়সে চলে গেলেন। ৭০দশকে লিটল ম্যাগাজিন নামে একটি সংগ্রহ শালা খোলেন। আস্তে আস্তে সেটা ভারত বর্ষের শ্রেষ্ঠ সংগ্রহ সালাতে পরিণত হয় ওনার তত্ত্বাবধানে।
১৫ তারিখ মারা যান এবং তারপর ওনাকে কলকাতা পৌরসভার তত্ত্বাবধানে তপসিয়ার পিসহেভেনে মৃত দেহ রাখার পড়ে আজকে কলেজ স্কোয়ারে কলকাতা পুরসভার মেয়র মাননীয় ফিরাদ হাকিমের নির্দেশে নিয়ে আসা হয়।সেখানে ৪০ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সুপর্ণা দত্তের তত্ত্বাবধানে বেলা ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত ওনার মৃত দেহ রাখা হয়েছিল।সেখানে লিটল ম্যাগাজিনের সাথে যুক্ত ছিলেন যারা, সবাই শ্রদ্ধা জানাতে এসেছিলেন, এসেছিলেন অনেক বিশিষ্ট ব্যাক্তিরা।
এছাড়াও শুভেচ্ছাবার্তা পাঠান কলকাতা পৌরসভার চেয়ার পার্সন মালা রায়। মাননীয় মেয়র ফিরহাদ হাকিম উপস্থিত না থাকতে পারলেও ৪০নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সুপর্ণা দত্তের মাধ্যমে শেষ শ্রধ্যা জানান। সন্দীপ দত্ত অসুস্থ থাকা কালীন ওনার হসপিটাল থেকে শুরু করে সব খরচ কলকাতা পৌরসভা বহন করেন।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post