নিজস্ব প্রতিনিধি, ব্যারাকপুর :– তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দে বর্ষবরনের রাতে তপ্ত হয়ে ওঠে রহড়া থানার খড়দার রুইয়া। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্ষবরনের রাতে রহড়া থানার পাতুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ৫৬ নম্বর বাস স্ট্যান্ডের পাশে এলাকার লোকজন পিকনিক করছিল। ওই পিকনিকে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল যুব নেতা মুকেশ সিং।
স্থানীয়দের অভিযোগ, পাতুলিয়া পঞ্চায়েত প্রধানের ছেলে অতনু দাসের নেতৃত্বে ৪০-৫০ জনের দল এসে তাদের ওপর অতর্কিতে হামলা চালায়। হামলায় গুরুতর জখম অবস্থায় একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। শনিবার বেলায় হামলায় জড়িতদের দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ব্যবস্তম বেলঘড়িয়া এক্সপ্রেসওয়ের রুইয়ায় অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায় স্থানীয় মানুষজন। প্রায় ৩০ মিনিট চলে পথ অবরোধ। অবরোধের জেরে এক্সপ্রেসওয়েতে যানজটের সৃষ্টি হয়। রহড়া থানার পুলিশ এসে অবরোধ তুলতে গেলে দুপক্ষের মধ্যে পুলিশের ধস্তাধস্তি বেঁধে যায়।
আরো পড়ুন দীর্ঘদিন পর অবশেষে পর্দায় ফিরছেন ” জবা ” খ্যাত পল্লবী ! প্রকাশ্যে এল অভিনেত্রীর নতুন লুক
এরপর পুলিশ অবরোধে মদত দেওয়া যুব নেতা মুকেশ সিং-কে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। ধৃত মুকেশের অভিযোগ, বিশ্ব বিশ্বাস ও নিবাস বিশ্বাস মদ্যপ অবস্থায় এসে প্রথমে ঝামেলা করে। তারপর প্রধানের ছেলে অতনু দাস এসে ফোনে করে দলবল ডাকিয়ে আনে। বাইকে চেপে ৪০-৫০ জন এসে তাদেরকে মারধোর করে। যদিও তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করে প্রধানের ছেলে অতনু দাস। তার দাবি, রাতে কয়েকজন দুষ্কৃতী ওখানে মদ খেয়ে গন্ডগোল করছিল। ঘুম থেকে উঠে এসে গন্ডগোল থামাই। কিন্তু ওরাই এখন তার বিরুদ্ধে হামলার মিথ্যা অভিযোগ করছে।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post