সুরশ্রী রায় চৌধুরী: আজ ধর্মতলার মেয়ো রোডের সমাবেশ থেকে তৃণমূলের ছাত্র-যুবকরা প্রতিশ্রুতি বদ্ধ হতে চলেছে, ২০২৪ সালে দিদি’র পাশে থাকবে ছাত্র-যুব সমাজ। আজকের চমক মঞ্চের সামনে ছাত্র-ছাত্রীদের সুসজ্জিত পোশাকে উঠে আসবে তেরঙ্গা পতাকা। তুলে ধরা হবে মোদি জামানার ২৪টি জনবিরোধী কাজের খতিয়ান। গতকাল, রবিবার সন্ধ্যায় শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। গতকাল ২৮ অগাস্ট ছিল তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস। প্রতি বছর এই দিনে ছাত্র-ছাত্রীদের উপস্থিতিতে সমাবেশ পালন করা হয় কলকাতার প্রাণ কেন্দ্র ধর্মতলায়। এ বছর ২৮ অগাস্ট রবিবার ছিল। যার জেরে ছাত্র-ছাত্রীদের সমাবেশ ২৯ অগাস্ট করার কথা ঘোষণা করেছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।
২১ জুলাইয়ের মঞ্চ থেকেই এই কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছিল। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, সংগঠন প্রতিষ্ঠার ২৪ বছর পূর্ণ হবে। তরুণ সমাজ ২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের কথা মাথায় রেখেই নেত্রীর কাছ থেকে আগামী লড়াইয়ের রূপরেখা নিতে যাবেন। মঞ্চ-সহ বাকি আয়োজন শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিজেপিকে কেন্দ্রের ক্ষমতা থেকে সরাতে বাংলার ছাত্র যুব সমাজ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) ভোট বাক্স উজাড় করে সমর্থন জানাবে। তাই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, কেন্দ্রের ক্ষমতায় থাকা বিজেপি সরকারের ২৪টি জনস্বার্থ বিরোধী পদক্ষেপকে তুলে ধরা হবে সমাবেশে। তাতে থাকবে নোটবন্দি, বেকারত্ব, কৃষক হত্যা বিজেপি শাসিত রাজ্যে মহিলা ও দলিতদের উপর অত্যাচার, বিভাজনের রাজনীতির মতো নানা ইস্যু। এমনকী, ছাত্র যুবদের জন্যও মোদি সরকার যে কোনও উল্লেখযোগ্য দিশা দেখাতে পারেনি, সেই প্রেক্ষাপটও থাকবে সমাবেশ প্রাঙ্গণে। বিজেপি বিরোধী আওয়াজ তুলতে, একাধিক গানের প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post